ঢাকা: সনাতনীরা দুর্গা পূজা শেষে এইবার কালী মায়ের আরাধনায় নিবিষ্ট হয়েছেন।

ভূত চতুর্দশীতে ১৪ প্রদীপ জ্বালানো হয়।কালীপুজোর আগের চতুর্দশী তিথিতেই পালিত হয় ‘ভূতচতুর্দশী’!

এর পরদিনই কালীপুজো। এই বছর ১৯ অক্টোবর পড়েছে ‘ভূতচতুর্দশী’ অর্থাৎ আজ। এদিন বাড়িতে জ্বালানো হয় ১৪ প্রদীপ, খাওয়া হয় ১৪ শাক। সনাতনীরা এই নিয়মগুলো পালন করেন।

কেউ কেউ বলেন, কালীপুজোর আগের দিন সন্ধ্যায় পিতৃপক্ষ ও মাতৃপক্ষের পূর্বপুরুষেরা আসেন মর্ত্যলোকে। তাঁদের সন্তুষ্ট করার জন্যেই ১৪ বাতি জ্বালানো হয়।

তবে যাই হোক, দেখা যায় হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা সুন্দরভাবে নিষ্ঠাভরে নিয়মগুলো পালন করেন।

তেল, সলতে দেয়া মাটির প্রদীপগুলো দেয়ার জায়গা আছে।

যেমন বাড়ির ঠাকুরঘর। এখানে প্রদীপ রাখাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

বাড়িতে তুলসীমঞ্চে প্রদীপ রাখতে পারেন।

বাড়ির সদর দরজার দুই পাশে দু’টি প্রদীপ দিতে হবে।

বাড়ির যেখানে জলের ব্যবস্থা রয়েছে, সেখানে একটি প্রদীপ দিতে হবে।

বাড়ির দক্ষিণ দিকে একটি প্রদীপ রাখুন।

ঘরের মূল দরজার মাঝে একটি প্রদীপ রাখলে ভালো ।

তাছাড়া পুজোর সময় তো ধুনো দেয়ার রীতি আছেই। ছোবা, ধুনোর সাথে দিন সৈন্ধব লবন, নিমপাতা, কালো সর্ষে, লবঙ্গ এবং কর্পূর।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *