ঢাকা: দখলদার ইউনুস গং ক্ষমতা দখল করেই একের পর এক মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলা দিচ্ছে যা নজীরবিহীন।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার থেমে যাক, চেতনাহীন একটি প্রজন্ম গড়ে উঠুক, আর বাংলাদেশ যেন মাথা নিচু করে বিশ্বে হাঁটে। সরকারসহ আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল এটাই চাইছে। জামাতের দখলে সব।
“আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কোনো রাজনৈতিক অস্ত্র নয়, এটি জাতির বিবেকের প্রতিচ্ছবি।” জনগণ এটাই মনে করে।
কিন্তু যুদ্ধাপরাধের দোসররা তাদের পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে দেশের আইন আদালতকে ব্যবহার করছে।
এমনি সব ভুয়া মামলা দেয়া হচ্ছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনটাই তো ভুয়া ছিলো।
তার আবার হত্যা কী? নিজেরা নিজেরা হত্যা করে এর দায় চাপাচ্ছে সব আওয়ামী লীগের উপর।
আন্দোলনে রাজধানীর চাঁনখারপুলে গুলি করে ৬ জনকে হত্যার মামলায় সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ ৮ পুলিশের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক বিচার শুরুর আদেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
এটা এখন হয়ে গেছে ক্যাঙ্গারু ট্রাইব্যুনাল।
সোমবার (১৪ জুলাই) বিচারপতি গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এই আদেশ দেন।
মামলায় আসামিদের দায়মুক্তির আবেদন খারিজ করা হয়েছে।
কনস্টেবল সুজনসহ চার জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। তাঁরা– শাহবাগ থানার বরখাস্ত পরিদর্শক আরশাদ, কনস্টেবল সুজন, ইমাজ হোসেন ইমন ও নাসিরুল।
মামলার অপর চার আসামি এখন নেই। তাঁরা হলেন– সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, রমনা অঞ্চলের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার শাহ্ আলম মো. আখতারুল ইসলাম, সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ ইমরুল।