ঢাকা: জামায়াত যেমন ৪ লক্ষাধিক নারীকে ধর্ষণ করে এখনও কোরআন এর দোহাই দিয়ে বাঁচতে চায় ঠিক তেমনই আসিফ, নাহিদ ও হাসনাত’রা সারজিস আলমকে দিয়ে নতুন নাটক দল এনসিপি ঘোষণা করেছে।
এরা খুব ভালো করেই জানে এরা বাংলাদেশের ইতিহাসে কোনদিন কোন রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠিত দলের নেতা হতে পারবে না।
এরা এতটাই টোকাই যে, গ্রামের ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার নির্বাচিত হওয়ার ন্যুনতম যোগ্যতাটুকুও এদের নেই।
এদিকে বড় বড় বাতেলা দিয়েই চলেছে।
সংস্কারের নাম বেচে দেশকে লুটেপুটে খেয়ে পশ্চিমা বিশ্বের কাছে বিক্রি করে দেওয়া যায় কীভাবে তার জন্য মেটিকুলাস ডিজাইনের সর্দার ইউনূসকে ক্ষমতায় বসিয়েছে।
ইউনুস বিএনপি জামাত জঙ্গী হেফাজত এনসিপি আলাদা কোন সত্ত্বা নয়, এরা সবাই এক এবং এখন দেশের শাসন ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করছে এরা সকলেই।
দেশকে পাকিস্তান বানিয়েছে। পাকিস্তানের আদর্শে দীক্ষিত।
এবার হাসনাতের মুখে বিশাল বিশাল কথা শোনা গেলো।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, দেশের মানুষ আর কারো ‘গোলামি’ চায় না। গণতন্ত্রের মানসকন্যা দেখার পর এখন জনগণ চায় প্রকৃত গণতন্ত্র ও জবাবদিহিতামূলক শাসন।
মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) রাতে বরিশাল নগরীর ফজলুল হক এভিনিউ সড়কে এনসিপির জুলাই পদযাত্রার ১৫তম দিনে এক পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
হাসনাত বলেন, গত দেড় দশকে জনগণের মনস্তত্ত্বে বড় পরিবর্তন এসেছে। তারা আর কোনো দলের একক আধিপত্য বা নেতা-নির্ভর রাজনীতি চায় না। গণতন্ত্রের ‘মানসকন্যা’ দেখেছে তারা— এখন ‘মানসপুত্র’ নয়, তারা চায় কার্যকর গণতন্ত্র।
নাহিদ ইসলাম বলেন, গণঅভ্যুত্থানের পর আমরা বলেছিলাম— এই ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা ভেঙে নতুন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। বাংলাদেশে চাই দুর্নীতি, চাঁদাবাজি ও বৈষম্যমুক্ত রাজনীতি।
তিনি বলেন, সহিংসতা ও চাঁদাবাজিমুক্ত বাংলাদেশ দেখতে চায় এনসিপি। যতদিন পর্যন্ত সে বাংলাদেশ না গড়ে উঠবে, আমরা ঘরে ফিরব না।