ঢাকা: ডাকসু নির্বাচন যদি হয় তবে হলে হলে রাজনীতি কেন নিষিদ্ধ হলো? ডাকসু নির্বাচন হলে হল সংসদেও নির্বাচন হবে। যদি হলে নির্বাচন হয় তবে হলে রাজনীতি বন্ধ হবে কিভাবে?

এগুলো ষড়যন্ত্র ছাড়া আর কী?

এই রহস্যময়, দেশদ্রোহী ফরহাদ মজহার পশ্চিমা এজেন্ট বাস্তবায়ন গুপ্তচর।

সম্পূর্ণ বাঙালি জাতিসত্তা, বাঙালি জাতীয়তাবাদ, বাংলা ভাষা, সংস্কৃতি, ঐতিহাসিক অর্জনকে খাটো করে ব্যাখ্যা করেন।

ফরহাদের তাত্ত্বিক রাজনৈতিক বিশ্লেষণ তরুণ প্রজন্মকে ভুলপথে পরিচালিত করবে।

ফরহাদ মজহার হাজার বছরের ইতিহাসে কাঙ্খিত বাঙালির জাতিরাষ্ট্রের অস্তিত্ব মুছে ফেলতে চায়।

তিনি বিভ্রান্তিকর তথ্য, বিব্রতকর কথাবার্তা বলে, বাঙালির দীর্ঘ দিনের রক্তে লেখা বাঙালি জাতীয়তাবাদ ও জাতিরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লেগেছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে ‘বাংলাদেশের রাজনীতির হৃৎপিণ্ড’ উল্লেখ করে ফরহাদ মজহার বলেছেন, সেই হৃৎপিণ্ডকে সক্রিয় করার যে ঘটনাটা ঘটতে যাচ্ছে, সেটা হলো ডাকসু নির্বাচন।

এই নির্বাচন স্থির করবে সাংবিধানিক প্রতিবিপ্লবের কালপর্ব তরুণেরা অতিক্রম করতে পারবেন কি না।

রাষ্ট্রপতির অপসারণ ও সংবিধান বাতিলের কাজটি তরুণেরা করতে পারবেন কি না, তা–ও নির্ধারিত হবে আগামী ডাকসু নির্বাচনে।

শনিবার সন্ধ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) মিলনায়তনে আলোচনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ফরহাদ মজহার।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *