ঢাকা: একাত্তরে মহান মুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের সাথে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত থাকায় সাজাপ্রাপ্ত বিএনপি নেতা কুখ্যাত রাজাকার সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী।

নানাধরনের বিতর্কিত কর্মকাণ্ড ও লাগামহীন আচরণের জন্য জীবদ্দশায় প্রায়ই আলোচনায় থাকতেন যুদ্ধাপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী ওরফে সাকা চৌধুরী।

মৃত্যুর পরে ফের আলোচনায় আসেন এই কুখ্যাত রাজাকার। সিঙ্গাপুরের বিভিন্ন ব্যাংকে সাকা চৌধুরীর রক্ষিত ১ বিলিয়ন ডলারের বেশি অর্থের সন্ধান পায় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

স্বাভাবিকভাবেই এরা শেখ হাসিনার অপবাদ দেবে! যেহেতু শেখ হাসিনা দেশপ্রেমী, রাজাকার বিরোধী ছিলেন।

সাকা চৌধুরীর ছেলে হুম্মাম বলেন, ‘হাসিনার লক্ষ্য ছিল তার বিরোধীদের সরিয়ে দেয়া। গুম, খুন, হত্যা করে টিকে থাকাই ছিল তার উদ্দেশ্য। সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীও হাসিনার আক্রোশের স্বীকার।’

তিনি বলেন, ‘মূলত বাবার রায় ট্রাইব্যুনালে নয় আইন মন্ত্রণালয়ে লেখা হয়েছিল।’

রাজাকারের বিচার প্রক্রিয়ায় নাকি স্বচ্ছতা ছিলো না।

হুম্মাম অভিযোগ করে বলেন, ‘বাবার বিচার প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ছিল না। খুব বড় অন্যায় করা হয়েছে। জুডিসিয়াল মার্ডার ছিল সাকা চৌধুরীর ফাঁসি, যার সঙ্গে আওয়ামী লীগ সরাসরি জড়িত।’

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *