ঢাকা: ২০২৬ এর রমজান আগমনের অপেক্ষায় মুসলমানরা।
এই মাস আত্মশুদ্ধি, সংযমের মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের সুযোগ প্রদান করে। রমজানের প্রথম দশক বিশেষ গুরুত্ব বহন করে, কারণ এটি ‘রহমতের দশক’ নামে পরিচিত।
তবে সবার আগে মনুষ্যত্ববোধ। এই মনুষ্যত্ববোধ থাকলে জীবনে সব পাওয়া সম্ভব। এবং শুদ্ধ কর্মের মধ্য দিয়েই ঈশ্বর/ আল্লাহর দর্শন হয়।
জ্যোতির্বিদ্যার হিসাব অনুসারে, ২০২৬ সালে বেশিরভাগ আরব দেশে রমজান শুরু হবে ১৭ ফেব্রুয়ারি (মঙ্গলবার)।
তবে রমজান শুরুর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়া হবে চাঁদ দেখা সাপেক্ষে, যা ২৯ শা’বান পর্যবেক্ষণের পর নিশ্চিত করা হবে।
প্রতিটি দেশের ধর্মীয় কর্তৃপক্ষ এবং চাঁদ দেখা কমিটি তাদের নিজস্ব পদ্ধতিতে রমজানের শুরু ঘোষণা করবে।
ইসলামিক ক্যালেন্ডার চন্দ্রচক্র অনুসরণ করে, প্রতিটি মাস শুরু হয় নতুন অর্ধচন্দ্র দেখার পর থেকে।
চান্দ্র মাস সৌর মাসের তুলনায় ছোট হওয়ায়, গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারে প্রতি বছর রমজান প্রায় ১০ থেকে ১১ দিন পিছিয়ে আসে। ৩৩ বছরের চক্র ধরে, এর অর্থ হলো, মুসলমানরা সব ঋতুতেই পবিত্র মাসটি উপভোগ করেন।