ঢাকা: আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ’ আন্দোলনের পেছনে রয়েছে বিশাল ষড়যন্ত্র । আসলে আওয়ামী লীগকে নয়, নিশানা ৭১-এর বাংলাদেশকে! স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী দলকে নিষিদ্ধ করার দাবি আসলে ইতিহাস, চেতনা ও রাষ্ট্রবিরোধী পরিকল্পনার অংশ।
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করো’— এই দাবিকে সামনে রেখে রাজধানীর শাহবাগে যে তথাকথিত “জনআন্দোলন” হয়েছে, সেটি আদতে একটি গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ।
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের গেজেট প্রকাশের পর দলটির নিবন্ধন বাতিলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন। আলোচনা করে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দীন।
এদিন সোমবার ইসি ভবনে সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার। সিইসি বলেন, ‘আমরা এখনো সরকারের গেজেট পাইনি। গেজেট এলে তখন সিদ্ধান্ত নিতে পারব। আনুষ্ঠানিকভাবে সরকারি সিদ্ধান্ত পাওয়ার পর সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নেব।’
দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। মূলত মুখে আন্দোলন, ভেতরে যুদ্ধাপরাধীদের প্রতিশোধ। আন্দোলনের নেতৃত্ব ও কুশীলব বিশ্লেষণ করলেই স্পষ্ট হয় — এটি এক ভয়াবহ মুক্তিযুদ্ধবিরোধী জোটের রাজপথে পুনঃআবির্ভাব। নাম আন্দোলন, আসলে ষড়যন্ত্র — ৭১-এর চেতনার বিরুদ্ধে এক নতুন জোট।