ঢাকা: বাংলাদেশে নাকি কোনো হিন্দু নির্যাতিত হয় না!? হিন্দুরা যে নির্যাতিত এই দেশে এটা কারো মনগড়া বা জোর করে দাবি করা কথা নয়! এইসব ঘটনা আজকের নয়, হিন্দুরা বরাবর উগ্র মুসলমানদের হাতে শিকার হয়ে আসছে এই দেশে।
ইউনূস ভারতের দাবিকে অস্বীকার করেছেন। বাঁচতে না পারলে, পথ না পেলে এইভাবে সত্যকে সবাই অস্বীকার করে। তবে সত্য সত্যই।
দেশে আজ কোনো আইন নেই, কোনো নিরাপত্তা নেই। সংখ্যালঘুরা আজ সম্পূর্ণভাবে অসহায়।
অবৈধ জামাতি-ফ্যাসিস্ট ইউনুস সরকারের দখলদারিত্ব শুরু হওয়ার পর থেকে দেশজুড়ে একের পর এক সংখ্যালঘু নির্যাতন, হত্যা আর দমন-পীড়ন চলছে নির্লজ্জভাবে।
এগুলো শুধু হত্যাকাণ্ড নয়, বাংলাদেশের অসাম্প্রদায়িক অস্তিত্বকে ধ্বংস করার নীলনকশা। দোকানপাটে হামলা, মন্দির ভাঙচুর, ঘরে ঘরে সন্ত্রাস আর প্রকাশ্যে সংখ্যালঘু হত্যা—সবই এখন রাষ্ট্রীয় আশ্রয়ে চলছে।
প্রতিমা ভাঙছে, মন্দির জ্বলছে, সংখ্যালঘুরা কাঁদছে—আর অবৈধ জামাতি ইউনুস সরকার দেখছে!
কে দিচ্ছে এই উগ্রবাদীদের এমন সাহস?
অবৈধ জামাতি ইউনুস সরকারের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ মদদ ছাড়া এমন সংগঠিত সাম্প্রদায়িক সহিংসতা সম্ভব নয়।
মন্দির ভাঙচুর, প্রতিমা চূর্ণ, বাড়িঘরে আগুন, নারী নির্যাতন—সবকিছুর শিকার হচ্ছে শান্তিপ্রিয় হিন্দু সম্প্রদায়।
ভারত ছাড়া উদ্ধার নেই, অথচ ভারতকে গালাগাল দেয়া বন্ধ নেই অকৃতজ্ঞ ইউনূসের।
বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর নির্যাতনের ঘটনা নিয়ে সংবাদ মাধ্যমের কাছে মুখ খুললেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
কী বলেছেন তিনি? সূত্রের খবর, গত সপ্তাহে মার্কিন সাংবাদিককে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “এই মুহূর্তে ভারতের একটি বিশেষত্ব হলো ফেক নিউজ। ফেক নিউজের একটা স্রোত চলছে।”
শুধু তাই নয়, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর নির্যাতনের ঘটনার অভিযোগও অস্বীকার করেছেন তিনি।
অস্বীকার তো তিনি করবেনই।
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন নিয়ে মিথ্যা খবর ছড়াচ্ছে ভারত। প্রতিবেশী ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা অভিযোগ তাঁর ।
