ঢাকা: মুক্তিযোদ্ধাদের সনদ বাতিল করা হচ্ছে বাংলাদেশের আত্মার ওপর আঘাত!
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ১৯৭০-এর নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিলের ঘৃণ্য সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয়েছিলো। কিন্তু নিজের কাজে লক্ষ্যস্থির ইউনূসের।
মুহাম্মদ ইউনূস ক্ষমতায় বসেছেন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পাল্টানোর জন্যে। জাতীয় স্বার্থ তাঁর নেই। মুক্তিযুদ্ধ, ইতিহাস, ও বাংলাদেশের চেতনার ওপর হামলা চালাচ্ছেন ক্রমাগত।
এবার বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকসহ সাত মন্ত্রীর বিরুদ্ধে ‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা’র অভিযোগ তদন্ত শুরু করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।
আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ইউনূসের অবস্থান।
এছাড়াও আওয়ামী লীগের দুই সংসদ সদস্য, একজন বিচারপতি, সাবেক সচিব, আইজিপি, সেনা কর্মকর্তাসহ আরো ১৫ বিশিষ্ট ব্যক্তির মুক্তিযোদ্ধার তথ্য নাকি যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে।
জাতির পিতা যার হাতে কলঙ্কিত, তার হাতে আর কিছুই বাঁচে না।
বলা হয়েছে, ২২ ভিআইপি মুক্তিযোদ্ধার সমস্ত তথ্য-প্রমাণসহ ৭ জুলাই জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলে (জামুকা) হাজির থাকতে বলা হয়েছে।
মুক্তিযুদ্ধবিরোধী ইউনূস বাংলাদেশে সব স্থাপনা ভেঙে ফেলছেন।
মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি মুছে ফেলা হচ্ছে, বঙ্গবন্ধুর নাম-নিশানা ধূলায় মিশিয়ে দেয়ার অপচেষ্টা , রাজাকাররা রাষ্ট্রক্ষমতার শীর্ষে এসে বসুক এমন চেষ্টা চলছে।
রাজাকারের পুনর্বাসন, ইতিহাস বিকৃতি, মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তির উত্থান, ভাস্কর্য ধ্বংস, বঙ্গবন্ধুর ৩২ নম্বরের অবমাননা—এসব কিছুর পেছনে একজনের নাম, ইউনূস।
ক্ষমতার মোহে তিনি এক অনিবার্য আত্মধ্বংসের পথে দেশকে ঠেলে দিয়েছেন।
তাঁর উদ্দেশ্য দেশকে ধীরে ধীরে পাকিস্তানি আদর্শে ফিরিয়ে নেওয়া, বঙ্গবন্ধুবিহীন এক বাংলাদেশ নির্মাণ করা।