ঢাকা: মুহাম্মদ ইউনূসের ষড়যন্ত্রে বর্তমানে বাংলাদেশ কাঙালের পথে। সেন্ট মার্টিনকে ধীরে ধীরে জনমানবশূন্য করার গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছেন ইউনুসের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বলেছে, ‘দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে তারা শেষ বিন্দু পর্যন্ত লড়বে’।

প্রতিদিন গলা টিপে মারা হচ্ছে দেশের শিল্পকে, খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে খুন করছে উদ্যোক্তাদের স্বপ্ন, ঝলসে দিচ্ছে দেশের অর্থনীতি।

শিল্পখাত এখন মৃত্যুশয্যায়। ৬০ শতাংশ কারখানায় উৎপাদন বন্ধ, গ্যাস নেই, বিদ্যুৎ নেই, ব্যাংকে সুদের হার আকাশছোঁয়া।

দেখা যায়, লোডশেডিং দিনে সাত ঘণ্টা—এই অবস্থায় কাগজে কলমে “উন্নয়ন” ছাড়া আর কিছু নেই। উদ্যোক্তারা প্রতিদিন মরছেন, আর সরকার বলছে “সব ঠিক আছে”।

চরম মূল্যস্ফীতিতে সাধারণ মানুষের আয় কমে গিয়েছে। গত এক বছরে বেকার বেড়েছে তিন লাখ ৩০ হাজার।
এবার সন্দেহজনক লেনদেনে মুহাম্মদ ইউনূসের নাম।

ইউনূসের একাউন্টে ইতিমধ্যে ৫০০ মিলিয়ন ডলার লেনদেন সম্পন্ন হয়েছে। বিগত ১০ মাসে সন্দেহজনক লেনদেন হয়েছে ২৭,৩৪৫টি, যার তালিকায় ইউনূসের নামও আছে!

উল্লেখযোগ্য যে, সন্দেহজনক লেনেদেনে যদি নাম আসে, তাহলে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) যে কারও হিসাব এমনকি ‘রাষ্ট্রপ্রধানেরও’ তাদের প্রতিবেদন থেকে বাদ দেয় না বলে দাবি করেছেন সংস্থার প্রধান।

বিএফআইইউর সন্দেহজনক লেনদেনের তালিকায় এবার প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নাম এসেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকে মঙ্গলবার সংস্থাটির ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রতিবেদন প্রকাশের সংবাদ সম্মেলনে গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বক্তব্য রাখেন।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, এক অর্থবছরের ব্যবধানে সন্দেহজনক লেনদেন বেড়েছে ২২ দশমিক ৯৬ শতাংশ। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সন্দেহজনক লেনদেন হয়েছে ১৭ হাজার ৩৪৫টি। এর আগের অর্থবছরে হয়েছিল ১৪ হাজার ১০৬টি।

২০২৩-২৪ অর্থবছরের সন্দেহজনজক লেনদেনগুলোর মধ্যে সংস্থাটি ১১৪টি আর্থিক গোয়েন্দা প্রতিবেদন বিভিন্ন তদন্ত সংস্থার কাছে পাঠিয়েছে। এর মধ্যে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ সিআইডির কাছে ৬৮টি, দুদকের কাছে ২৫টি এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাছে ১২ টি পাঠিয়েছে।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *