ঢাকা: বাংলাদেশের দেউলিয়া হতে আর বেশি দেরি নেই। ইউনূস এই দেশকে দেউলিয়া করে ছাড়বে।
তিনি যা করছেন সব নিজের খেয়ালখুশিমতো রাতের অন্ধকারে সেরে ফেলছেন।
‘জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)’ হচ্ছে পুরো দেশের হৃৎপিণ্ড।
কোন আলাপ আলোচনা ছাড়া মধ্যরাতের অধ্যাদেশে হৃদপিণ্ডকে বিলুপ্ত করায় এখন দেশে ভয়ংকর এক সংকট তৈরি হয়েছে। অর্থনীতিতে মারাত্মক চাপ পড়েছে।
এনবিআর বিলুপ্ত করা হয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফ এর প্রেসক্রিপশনে।
জনগণকে শুধু ট্যাবলেট গেলানো হচ্ছে ভুয়া চিন্তাভাবনা ঢুকিয়ে।
এনবিআরের আন্দোলনকে মেনে নেবেন না মুহাম্মদ ইউনূস।
আদেশের মতো শোনালো ইউনূসের কথা। আন্দোলনের মধ্যে এনবিআর সেবাকে ‘অত্যাবশ্যকীয়’ ঘোষণার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
রবিবার বিকালে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরের তরফে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সরকারের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “অতি জরুরি আমদানি-রপ্তানি ও বৈদেশিক বাণিজ্যের কার্যক্রম চলমান রাখার জাতীয় স্বার্থে সরকার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের আওতাধীন সকল কাস্টমস হাউস, আইসিডি, বন্ড কমিশনারেট এবং শুল্ক স্টেশনসমূহের সকল শ্রেণির চাকরিকে অত্যাবশ্যকীয় সার্ভিস ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।”
ইউনূসের স্বেচ্ছাচারিতায় অর্থনীতি ধ্বংসের পথে বসেছে।
১২টি শীর্ষ ব্যবসায়ী সংগঠনের তথ্য অনুযায়ী, শুধুমাত্র তৈরি পোশাক খাতেই প্রতিদিন ক্ষতি হচ্ছে প্রায় ২৫০০ কোটি টাকা।
ইতিমধ্যে ৫০০টির বেশি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে এবং অর্ধলক্ষাধিক শ্রমিক চাকরি হারিয়েছেন অথবা ঝুঁকিতে আছেন।খবর নেই নোবেলজয়ীর।