ঢাকা: দেশ বিক্রি করতেই ইউনূস এই ৮৫ বছর বয়সে এসে ঘাঁটি গেড়েছেন বাংলাদেশে।

মানবাধিকার চাই ডক্টর ইউনূসের। এই মানবাধিকার যেখানে হিন্দু মায়েরা মাটিতে পড়ে গড়াগড়ি খায় ঘরবাড়ি ভেঙে ফেলার জন্য?

এই মানবাধিকার যেখানে গ্রামের পর গ্রাম হিন্দুদের ঘরে আগুন দেয়া হচ্ছে?

এইসব ষড়যন্ত্র হচ্ছে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের তাড়ানোর জন্য। তাদের সম্পত্তি লুটপাটের জন্য। একটা শান্তশিষ্ট দেশকে লণ্ডভণ্ড করে ফেলেছেন শান্তিকামী মানুষটি!

আর এখন লেগেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় নিয়ে!

একটা দেশের সার্বভৌমত্বকে হুমকির মুখে ঠেলে দেওয়ার জন্য জাতিসংঘের মানবাধিকার নামে এক কার্যালয় স্থাপিত করার ষড়যন্ত্র চলছে।

আরেহ– জুলাই তো ইচ্ছা করে সৃষ্ট! জুলাই তো শেখ হাসিনাকে দেশছাড়া করার জন্য সৃষ্ট। এই জুলাই সৃষ্টি করে মানবাধিকার লঙ্ঘন করেননি শেখ হাসিনা। জঙ্গীদের সাথে নিয়ে ধ্বংস করেছে ইউনুস।

এক জুলাই’কে ইস্যু করে, মানবাধিকার নাম নিয়ে, জাতিসংঘ ঢুকে পড়লো। আর এক বিমান দুর্ঘটনাকে ইস্যু করে, উন্নত প্রশিক্ষণের নাম নিয়ে, মার্কিন বিমান ঘাঁটি করার পায়তারা চালাতে সময় লাগবে না।

যেই দেশেই এই পশ্চিমারা প্রবেশ করেছে, তা গৃহযুদ্ধ আর ধ্বংসযজ্ঞে পরিণত হয়েছে। আর ধ্বংসযজ্ঞে পরিণত করেছেন ইউনূস নিজের হাতে।

ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের অফিস স্থাপনের বিষয়ে অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা না করে চুক্তি করায় অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করেছেন এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু।

তিনি বলেন, এটা সরকারের বড় একটা অসতর্কতা, নানা কারণে বিষয়টি স্পর্শকাতর এবং এখানে ভুল বোঝাবুঝির যথেষ্ট অবকাশ তৈরি হয়েছে।

মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার একটা বড় ভুল করেছে, সেটা হলো তারা অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা না করেই জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের অফিস স্থাপনের জন‍্য চুক্তি করেছে। ফলে যাদের এ নিয়ে শঙ্কা ও উদ্বেগ আছে তারা ক্ষুব্ধ হয়েছে।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *