ঢাকা: লাখ লাখ মহিলা পুরুষ শ্রমিক তাদের চাকরি হারিয়েছে। দেশজুড়ে হাহাকার নেমে এসেছে এই এক বছরে। কী পাশবিক একটা পরিস্থিতি চলছে বাংলাদেশে।
ইউনুসের সর্বনাশের ম্যাজিক ঠিক মতই কাজ করছে। আর এক বছর থাকলে গাজার মতো না খেয়ে মরতে হবে।
গত এক বছরে দেশে ২৫৮টি রফতানিমুখী তৈরি পোশাক কারখানা বন্ধ হয়েছে। জানিয়েছেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএ ভবনে এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন, চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানোসহ বিভিন্ন ইস্যুতে তৈরি পোশাক শিল্পের বর্তমান অবস্থান তুলে ধরতে আয়োজিত জরুরি সংবাদ সম্মেলনে বিজিএমইএ সভাপতি জানান, গত এক বছরে দেশে ২৫৮টি রফতানিমুখী তৈরি পোশাক কারখানা বন্ধ হয়েছে।
নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি সরবরাহ-সহ ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিতের আগেই আগামী বছরই এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন হলে পিছিয়ে পড়বে দেশ, কমবে বিনিয়োগ ও রফতানি আয়।
অযৌক্তিক বাংলাদেশ শ্রম সংশোধন অধ্যাদেশ ২০২৫ কার্যকর হলে দেশে বৈদেশিক বিনিয়োগ কমবে জানিয়ে তিনি বলেন, এতে রফতানি ক্ষতিগ্রস্ত হবে, শিল্পখাতে অস্থিরতা তৈরি হবে ও দেশের অর্থনীতি দুর্বল হবে।
চট্টগ্রাম বন্দরের কথাও বলেন তিনি। মাহমুদ হাসান খান বাবু বলেন, একলাফে ৪১ শতাংশ মাশুল বাড়ানোর সিদ্ধান্ত বিপর্যয় ডেকে আনবে রফতানি বাণিজ্যে।
ইউনূস কোনো ক্ষতির দায় এড়াতে পারবেন না।
মাহমুদ হাসান খান বাবু এই বিষয়ে বলেন, দেশীয় উদ্যোক্তাদের সময় না দিয়ে বিদেশিদের সময় দিলে রফতানি বাণিজ্য যে ক্ষতি হবে তার দায় প্রধান উপদেষ্টাকেই নিতে হবে।
