ঢাকা: আগামিকাল ১৭ নভেম্বর মোড়ে মোড়ে বড় রুপালী পর্দায় দেখবেন, তাজুল অভিনয়ে ইউনুস পরিচালিত পূর্ণদৈর্ঘ্য বাংলা ছায়াছবি ক্যাঙ্গারু কোর্ট।
এদিকে আজ প্রতিবাদ চলছে, চলছে কমপ্লিট শাটডাউন।
নিরপরাধীকে অপরাধী হিসেবে শাস্তি দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে , এটা নেহাত প্রতিহিংসাকারী ও অপশক্তির কাজ। দেশবাসী বিরক্ত, ক্ষিপ্ত।
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অসংবিধানিক অবৈধ রায় বাংলাদেশের জনগণ মেনে নেবে না, জানিয়ে দিচ্ছে।
শাহবাগ জাতীয় জাদুঘরের সামনে ইউনূসের ক্যাঙ্গারু কোর্ট এর প্রহসনের বিচারের বিরুদ্ধে এক নারীর প্রতিবাদ দেখা যায়। পরে শাহবাগ থানা পুলিশ তাঁকে ধরে নিয়ে যায়।
যেমন দেখা যাচ্ছে দৃশ্য, দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রকারী ইউনুস একজন রিক্সা চালকের কাছে হেরে যায়, ইউনুস একজন নবমশ্রেণীতে পড়া বাচ্চা ছেলের কাছে হেরে যায়, ইউনুস বাংলার একজন সাধারণ গৃহবধূর কাছে হেরে যায়। অথচ ক্ষমতার লোভ তিনি ছাড়তে পারেন না।
আগামিকাল শেখ হাসিনার রায় ঘোষিত হবে।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দায়ের করা একটি মামলার ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে করা মামলার রায় ঘোষণা করা হবে সোমবার (১৭ নভেম্বর)।
আর এই মামলার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বাংলাদেশ টেলিভিশন। এবং ঢাকা শহরের বেশ কয়েকটি জায়গায় বড় স্ক্রিনে রায় ঘোষণা সরাসরি সম্প্রচার করবে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়।
এ ছাড়াও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের ফেসবুক পেজেও প্রচার করা হবে।
বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) মামলার রায়ের এই দিন ধার্য করেছেন।
ট্রাইব্যুনালের অন্য দুইজন সদস্য হলেন- বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ আর বিচারক মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
মামলার অপর দুই আসামি হলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান এবং পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন।
সাবেক আইজিপি আবদুল্লাহ আল-মামুন মামলাটিতে রাজসাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি দিয়েছেন।
