ঢাকা: আজ, ১৭ নভেম্বর পৃথিবীর ইতিহাসে একটি কলঙ্ক রচনা হতে যাচ্ছে। আসলে ইউনূস বাংলাদেশে কোনো ভালো উদ্দেশ্যে নিয়ে আসেননি। তাঁর উদ্দেশ্যটাই অসৎ, কাজকর্ম তো অসৎ হবেই।
দেড় বছর ধরে দেশের ধ্বংসলীলা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
পাশাপাশি, স্বাধীনতার বিরোধীকারী, ৪ লাখ ধর্ষণের শিকার নারী এবং ৩০ লাখ শহীদের ঋণ মিটানোর জন্য গণহত্যার বিচার করার কারণে শেখ হাসিনাকে একই যুদ্ধাপরাধী বিচার টাইব্যুনালে প্রহসনের বিচার করা হচ্ছে।
এই বাংলার মাটিতে এই প্রহসনের বিচার জনগণ মেনে নেবে না, তাঁরা জানিয়েই দিয়েছে। আর ট্রাইব্যুনাল চলছে জামাতিদের অঙ্গুলি হেলনে।
মাতৃভূমির অপরাধীদের বিচার করার সৌভাগ্য সবার হয় না,মায়ের সম্মানহানীর বিচার করার সৌভাগ্য সবার হয় না, বাবা ভাইয়ের হত্যার বিচার করার সৌভাগ্য সবার হয় না, স্বাধীনতা এবং মাতৃভূমির ঋণ মিটানোর সৌভাগ্যও সবার হয় না। কিন্তু এই সৌভাগ্য শেখ হাসিনার হয়েছে।
তিনি নিজের সামর্থে চালিয়ে গিয়েছেন দেশটাকে। অথচ আজ কী অবস্থা?
তবে বঙ্গবন্ধু কন্যার জন্য লড়াই করছে সারা দেশ।
আজ, সোমবার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে রায় ঘোষণা করবেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
ট্রাইব্যুনালের রেজিস্টার অফিস জানিয়েছে, আজ সকাল ১১টায় এ রায় উপলক্ষে আদালত বসবে।
শেখ হাসিনার রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে দেশে নিরাপত্তা জোরদার ক্যা হয়েছে। তবে ষড়যন্ত্রকারী ইউনূস গং নিজেরাই হামলা চালিয়ে আওয়ামী লীগের ওপর দোষ চাপানোর চেষ্টা করতে পারে, এমনটাই সন্দেহ করা হচ্ছে।
শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে করা মামলার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি)।
মামলার অপর দুই আসামি হলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ এই রায় দেওয়া হবে।
বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ রায় ঘোষণা করবেন।
