ঢাকা: জুলাই যোদ্ধা তো নয়, এক একজন জুলাই জঙ্গী। ৫ আগস্ট দেখেছে বাংলাদেশসহ সারা বিশ্ব যে এই জুলাই যোদ্ধারা কী নির্লজ্জভাবে একজন মায়ের সমান নারীর অন্তর্বাস নিয়ে খেলা করেছে!
তাতে কী শেখ হাসিনার মান সম্মান গিয়েছে? নাহ! জুলাই যোদ্ধারা যে জঙ্গী তার প্রমাণ এরা ৫ আগস্টে দিয়েছে। হেন জিনিস নেই যেটা চুরি করেনি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাড়ি থেকে শুরু করে স্যুটকেস, যা কিছু আছে সব চুরি করে নিয়ে গেছে। আবার সোশ্যাল মিডিয়াতে ফলাও করে প্রচার করেছে! কী অদ্ভুত এই প্রজন্ম, যারা প্রতিহিংসায় মায়ের সম্মান কেড়ে নিচ্ছে!
এরাই আবার আজ এসেছে সংসদ ভবনে দাপাদাপি করতে।
বলা হচ্ছে, জুলাই আগষ্ট গণ-অভ্যুত্থানে ছেলেটার হাত নাই হয়ে গেছে।
আজকে আবারো পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি করার সময় কৃত্রিম হাত সরে গিয়েছে।
সে ওখানে নিজস্ব কোনো ব্যক্তিগত উদ্দেশ্যে যায়নি, অথবা গিয়েছে। একটা নির্দিষ্ট দলের হয়ে মব ক্রিয়েট করার জন্য গিয়েছিলো।
আর যে আবারো আহত হলো তার দায় কি এনসিপি এড়াইতে পারে?
তা সব লুটপাট করে খেয়ে এখন মসনদে যারা বসে আছেন তাঁরা কী জবাব দেবেন?
যাই হোক, টোকাইদের অত্যাচারে সংসদ ভবন এলাকা উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠে রাজধানীর সংসদ ভবন এলাকা। সেখানে আগত জুলাই যোদ্ধাদের ওপর লাঠিচার্জ করেছে পুলিশ।
জুলাই যোদ্ধারাও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করা শুরু করে। এই সংঘর্ষের মধ্যে আহত এক জুলাই যোদ্ধার কৃত্রিম হাত রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখা যায়।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুরে সংসদ ভবনের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
এদিকে, হাত রেখেই পালিয়ে যায় সেই অবস্থানকারী।
বিক্ষিপ্ত জুলাই যোদ্ধারা সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেট ভেঙে ফেলে, টোকাইদের কাজ যা হয়। এমনকি বের হয়ে বেশ কয়েকটি ট্রাক ও বাস ভাঙচুর করেন।
পুলিশের ব্যারিকেডের জন্য ব্যবহৃত রোড-ব্লকারগুলো একত্রিত করে আগুন ধরিয়ে দেয়। শুধু তাই নয়, মানিক মিয়া এভিনিউয়ে সেচ ভবনের সামনে তৈরি করা অস্থায়ী তাঁবুতেও আগুন ধরিয়ে দেয় আন্দোলনকারীরা।
