ঢাকা: বাংলাদেশ আগুনে জ্বলছে! এদিকে ফুচকা খেতে ব্যস্ত মহাজন গং। আগুন লাগার ষড়যন্ত্র বুঝা যায়? কারা ফূর্তিতে আছে? দেশ যখন পুড়ছে ইউনূস গং তখন বাঁশি বাজাচ্ছে। আমরা এর আগেও এই দৃশ্য দেখেছি।

এই যে এত নিরাপত্তার জায়গায় আগুন লাগলো, বিমানবন্দরে কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি নষ্ট হয়েছে।এর পেছনে বড় ষড়যন্ত্র রয়েছে।

তসলিমা নাসরিন বলেন, “বাংলাদেশ মনে হচ্ছে দোযখের আগুনে পুড়ছে। পাপ মানুষ বেশি করে ফেলেছিল, তাই এই শাস্তি।

আগুন নেভানোর দরুদ পড়, একসাথে ফুঁ দে, আগুন নেভা। পারবি না তো! দোযখের আগুন নিভিয়ে বেহেস্তের শান্তি আনার জন্য নাস্তিক বিজ্ঞানীর সাহায্য নেওয়া ছাড়া এখন গতি নেই”।

যাই হোক, ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাকে কেন্দ্র করে তীব্র উত্তেজনা ও রহস্যের সৃষ্টি হয়েছে।

প্রতিদিন অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটছে। এর কোনোটাই নিরীহ ঘটনা না।

শনিবার সংঘটিত এই আগুনে শত শত কোটি টাকার পণ্য পুড়ে ছাই হয়ে গেলেও, একটি নির্ভরযোগ্য গোয়েন্দা সূত্র এই ঘটনাকে নিছক দুর্ঘটনা নয়, বরং একটি সুপরিকল্পিত অন্তর্ঘাতমূলক কর্মকাণ্ড বলে দাবি করেছে।

শনিবার বেলা সোয়া ২টার দিকে বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে আগুন লাগে।

ফায়ার সার্ভিসের ৩৭টি ইউনিটের অক্লান্ত পরিশ্রমে প্রায় সাত ঘণ্টা পর রাত ৯টা ১৮ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

প্রত্যক্ষদর্শী ও ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা দাবি করছেন, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষের গাফিলতি ও নিষ্ক্রিয়তার জন্য আগুনের ভয়াবহতা আরো বেড়েছে।

তবে এই অগ্নিকাণ্ড একটি পরিকল্পিত নাটক এবং এর পেছনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের হাত রয়েছে বলে দাবি করছে বিশেষ সূত্র।

সূত্রটির দাবি অনুযায়ী, “নিরাপত্তার অজুহাত দেখিয়ে বিদেশিদের হাতে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর তুলে দেওয়ার একটি চুক্তি রয়েছে।

ড. ইউনূসের ক্ষমতা গ্রহণের আগেই এই চুক্তি সম্পন্ন হয়। সেই চুক্তি বাস্তবায়নের অংশ হিসেবেই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের নেতৃত্বে এই আগুন লাগানো হয়েছে, যাতে বিমানবন্দর ব্যবস্থাপনায় অদক্ষতা ও নিরাপত্তাহীনতার বিষয়টি সামনে এনে বিদেশি হস্তক্ষেপের পথ সুগম করা যায়।”

ঠিক যেভাবে চট্টগ্রাম বন্দরের ক্ষেত্রে হচ্ছে।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *