ঢাকা: পুলিশ, সরকারি কর্মকর্তাদের ছাটাই চলছে। তালিকা প্রস্তুত।

এই ইউনুস গংদের কোন নিয়ম নীতি নাই। গোলাম রুহানী একজন চৌকস পুলিশ অফিসার। অন্যায় হলে আপনজনকেও ছাড় দেন না আর তাঁকে নিয়েই ষড়যন্ত্র কারণ তার বড় ভাই বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।

বরখাস্ত করা হয়েছে আরো অনেককে।

দখলদার ইউনূস প্রায় ৩,০০০ সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীর একটি তালিকা তৈরি করেছে। এদের বেশিরভাগই হলেন সেনা ও পুলিশ, আমলা।

মূলত, যাঁরা দখলদার ইউনূস বাহিনীর দুর্নীতির বিরোধিতা করেছেন, যাঁরা ইউনুসের দেশ বিক্রির ষড়যন্ত্রে সায় দিচ্ছেনা, যাঁরা দেশবিক্রির করিডোরের বিরোধীতা করেছেন-তাদেরকে টার্গেট করে এই তালিকা।

এর আগেও ছাঁটাই হয়েছে, আগামিতেও হবে। এটাই স্বাভাবিক।

আর দখলদার ইউনূস কোনো বৈধতার তোয়াক্কা করেন না।

যারা প্রতিবাদী পুলিশ কর্মকর্তা, তারা আসবেন কী করে থানায়? তাদের জানমালের নিরাপত্তা নেই। এখন মারে, তখন মারে অবস্থা। যখন যা খুশি তাই করে ইউনূস সরকার।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকা পুলিশের চার কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে সরকার।

তবে এই সাময়িক স্থায়ী হতে সময় লাগবে না। সব সম্ভব।

এর মধ্যে ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীর ভাই ও ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সহকারী কমিশনার (এসি) মো. গোলাম রুহানী রয়েছেন।

রুহানী গত বছরের ১১ আগস্ট থেকে কর্মস্থলে অনুপস্থিত আছেন।

রবিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ চার পুলিশ কর্মকর্তাকে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত–সংক্রান্ত পৃথক চারটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

বরখাস্ত হওয়া বাকি তিন কর্মকর্তা হলেন ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) মো. রওশানুল হক সৈকত, ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. তৌহিদুল ইসলাম এবং ডিএমপির (ট্রাফিক মিরপুর জোন) সহকারী পুলিশ কমিশনার মফিজুর রহমান পলাশ।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *