ঢাকা: আসল অপরাধীরা বাইরে। আর যারা শিল্প নিয়ে ব্যস্ত, যারা নিরপরাধী তাদের ঢুকানো হয়েছে জেলে।
ইউনূস সরকার আর তাঁর পারিষদ ক্ষমতায় বসে চুপিচুপি খুলে দিয়েছেন কারাগারের দরজা। শতশত বন্দি পালিয়ে গেল।
দেশের শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসীরা একে একে দ্রুত জামিন পেয়ে বেরিয়ে এলো জেল থেকে।
সরকার বলেছে ৫ তারিখের পর থেকে ৮ তারিখ পর্যন্ত ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোর বিচার করা যাবে না।
আর এইদিকে নির্দোষ মানুষদের বিনা দোষে জেলে পচানো হচ্ছে।
এবার গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পেয়েছেন অভিনেত্রী শমী কায়সার।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় নারী কারাগার থেকে বের হন তিনি। হত্যাচেষ্টা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, জামিন আদেশবিষয়ক আদালতের নথি আসার পর গতকাল রাত পৌনে ১১টায় কাশিমপুর কেন্দ্রীয় নারী কারাগার থেকে শমী কায়সারকে মুক্তি দেওয়া হয়।
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক (প্রিজন্স) মো. জাহাঙ্গীর কবির জানিয়েছেন, শমী কায়সারের বিরুদ্ধে অন্য কোনো মামলা না থাকায় আদালতের আদেশ অনুযায়ী তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।
গত ৫ নভেম্বর রাজধানীর উত্তরা ৪ নম্বর সেক্টরের একটি বাড়ি থেকে শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে উত্তরা পূর্ব থানায় দায়ের করা দুটি পৃথক হত্যাচেষ্টা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
গত ১০ আগস্ট হাইকোর্টের বিচারপতি এএসএম আবদুল মবিন ও বিচারপতি মো. জাবিদ হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ জুবায়ের হাসান ইউসুফ হত্যাচেষ্টা মামলায় শমী কায়সারকে জামিন দেন।
উভয় মামলায় জামিন পাওয়ার পর আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়।
বহু ভুয়া মামলা পড়ে আছে। হাজার হাজার বন্দী বিনা দোষে কারাগারে। প্রতিশোধমূলক রাজনীতি করছে অবৈধ এই সরকার।