ঢাকা: বাংলার মাটি বিশ্বাসঘাতকদের ক্ষমা করে না। যে বিশ্বাসঘাতকতা, যে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ ৫ আগস্টের পর ঘটে গিয়েছে তা অসহনীয় ।
আওয়ামী লীগ করা দোষের, আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে।
মুহাম্মদ ইউনূসের শাসনামলে ১২৩ জন আওয়ামী লীগ সদস্যকে হত্যা করা হয়েছে, যার মধ্যে ৪১ জনকে তালেবানী কায়দায় কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। কী জঘন্য।
দিল্লি থেকে RRAG প্রেস বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। RRAG একটি মানবাধিকার সংগঠন, যা ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে মানবাধিকার পরিস্থিতি এবং সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতনের বিষয়গুলি নিয়ে কাজ করে।
RRAG জানিয়েছে, ৫ আগস্ট ২০২৪ থেকে ৩০ এপ্রিল ২০২৫ পর্যন্ত ডঃ মুহাম্মদ ইউনূসের শাসনামলে আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী সংগঠন যেমন স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, মৎসজীবী লীগ, কৃষক লীগ ইত্যাদির কমপক্ষে ১২৩ জন সদস্য লক্ষ্য হত্যার শিকার হয়েছেন।
নিহতদের মধ্যে কমপক্ষে ৪১ জন আওয়ামী লীগ সদস্য রয়েছেন যাদেরকে তালেবানদের মতো কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছিল, কখনও গলা কেটেও হত্যা করা হয়েছিল, এবং আরও ২১ জনকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের হেফাজতে হত্যা করা হয়।
৫ আগস্ট ২০২৪ থেকে ৩০ এপ্রিল ২০২৫ পর্যন্ত ডঃ মুহাম্মদ ইউনূসের শাসনামলে আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী সংগঠন যেমন স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, মৎসজীবী লীগ, কৃষক লীগ ইত্যাদির কমপক্ষে ১২৩ জন সদস্য লক্ষ্য হত্যার শিকার হয়েছেন।
নিহতদের মধ্যে কমপক্ষে ৪১ জন আওয়ামী লীগ সদস্য রয়েছেন যাদেরকে তালেবানদের মতো কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছিল, কখনও কখনও গলা কেটেও হত্যা করা হয়েছিল, এবং আরও ২১ জনকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের হেফাজতে হত্যা করা হয়েছিল।
আওয়ামী লীগের সদস্যদের সকল হত্যাকাণ্ড স্থানীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়নি, এবং RRAG স্থানীয় গণমাধ্যমের উপর নজরদারি করতেও সক্ষম হয়নি।
তবে এটা পরিষ্কার , এঈ সময় শিশু, নারী, মানসিকভাবে পঙ্গুরাও রেহাই পায়নি।” – বলেন RRAG-এর পরিচালক মিঃ সুহাস চাকমা।
আওয়ামী লীগের সদস্যদের সকল হত্যাকাণ্ড স্থানীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়নি, এবং RRAG স্থানীয় গণমাধ্যমের উপর নজরদারি করতেও সক্ষম হয়নি।
তবে এটা পরিষ্কার , এঈ সময় শিশু, নারী, মানসিকভাবে পঙ্গুরাও রেহাই পায়নি।” – বলেন RRAG-এর পরিচালক মিঃ সুহাস চাকমা।
নির্দিষ্ট কিছু ঘটনার উল্লেখ করে, আরআরএজি জানিয়েছে, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে, ডক্টর মোহাম্মদ ইউনূসের কথিত সমর্থকরা ছাত্র আন্দোলনের পাঁচ মাস আগে তাদের ফেসবুক পেজে “জয় বাংলা” স্লোগান লেখার জন্য চাঁপাইগঞ্জের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র মোহাম্মদ মাসুদ রানা এবং ১২ বছর বয়সী মোহাম্মদ রিয়ানকে হত্যা করে।
৫ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে, নামাজ পড়ার সময় মিসেস আরিনা বেগমকে কুপিয়ে হত্যা করা হয় কারণ তাঁর ছেলে কাজলদীঘি কালিয়াগঞ্জ ইউনিয়নের ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন এবং আত্মগোপনে ছিলেন।
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে, পাথরঘাটা উপজেলার কাঠালতলী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের তোফাজ্জলকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।
৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের প্রাক্তন নেতা আবদুল্লাহ আল মাসুদকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। ছাত্রলীগের সাথে যুক্ত না থাকা সত্ত্বেও ওষুধ কিনতে গেলে তাঁকে হত্যা করা হয়।
১৩ আগস্ট ২০২৪ তারিখে, বগুড়া জেলায় আওয়ামী লীগ কর্মী বাবর আলীকে তার বাড়ির সামনে থেকে তুলে নেওয়ার পর গলা কেটে হত্যা করা হয়।
এদিকে, ডঃ ইউনূসের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষদের হত্যার বিষয়টি যুক্তরাজ্য সরকারের কাছে উত্থাপিত হচ্ছে। এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের দ্বারস্থ হবে RRAG।
কারণ ১০-১৩ জুন যুক্তরাজ্য সফর করবেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ সময়ে মর্যাদাপূর্ণ ‘কিংস চার্লস হারমনি অ্যাওয়ার্ডে’ ভূষিত করা হবে তাঁকে।
দেশের এই হালে তিনি পুরস্কার নিতে যাচ্ছেন দু হাত ভরে।