চট্টগ্রাম: ভয়াবহ অবস্থা শুরু হয়েছে। চাঁদা আদায় নিয়ে মধ্যরাতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শিবিরের সাথে স্থানীয়দের সংঘর্ষ ঘটে।

শিবির ক্যাডাররা শিক্ষার্থীদের উপর হামলা হয়েছে বলে গুজব ছড়িয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদেরকে স্থানীয়দের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। এত ডিপ্লোম্যাটিক এরা। এই শিবির জঙ্গীদের ঠেকানোর জন্য কেউ নেই দেশে।

এরা নাকি ছাত্র!পড়াশুনা না করে দিনরাত শুধু হানাহানি করে!এরা ছাত্রত্ব নিয়েছে শুধুমাত্র দেশে জঙ্গি কার্যকলাপ পরিচালনা করার জন্য।

তথাকথিত ছাত্র নামের এই টোকাই শিবির আর এনসিপির উপর কি পরিমাণ অতিষ্ঠ হলে এলাকাবাসী সারারাত ক্ষিপ্ত থেকে এখনো তাদের উপর ক্ষুব্ধ।

এদিকে পরিস্হিতি স্বাভাবিক করার কোন উদ্যোগ নেই ইউনুস সরকারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর।

দেশটা শেষ! অশান্তির স্বর্গরাজ্য হয়ে গেছে ইউনূসের আমলে এই দেশটা। হায়রে শান্তি কোথায়?

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ঘটনায় আহত শিক্ষার্থীদের বেশিরভাগই হাসপাতাল ছেড়েছেন। অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী আহত হলেও সবাই শঙ্কামুক্ত বলে জানিয়েছেন চবির সহকারী প্রক্টর নুরুল হামিদ কানন।

চট্টগ্রাম মেডিকেলে আসা আহত শিক্ষার্থীদের নাম উল্লেখ করে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘আমি চাই, এমন দিন আমার শিক্ষকতা জীবনে আর ফিরে না আসুক।’

আজ রবিবার দুপুর ১২টা ৫ মিনিটের দিকে ক্যাম্পাসের ২ নম্বর গেট–সংলগ্ন জোবরা গ্রামে দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু হয়। ইটের আঘাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মো. কামাল উদ্দিনসহ অন্তত ১০ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *