ঢাকা: কেনা কাটাই হচ্ছে কমিশন বাণিজ্য, কমিশন বাণিজ্যই কেনা কাটার আসল সুবিধা!

‌অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে আদৌ নির্বাচন করা সম্ভব কি না, এ নিয়ে প্রশ্ন উঠছেই। জনগণের মনে আশঙ্কা।

ইউনূস সরকারের পক্ষে কোনোভাবেই গণতান্ত্রিক উপায়ে সুষ্ঠু নির্বাচন করানো সম্ভব নয়।

আর যেখানে বলেই দেয়া হয়েছে, ডাকসু নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের রোল মডেল, সেখানে আর কী প্রশ্ন থাকতে পারে?

জনগণ তো বুঝেই গেছে তাহলে জাতীয় নির্বাচনে কী ঘটতে চলেছে! ডাকসুতে কী ঘটেছে তার উপদেষ্টা নামক অপদেষ্টারা না দেখতে পারেন, কিন্তু জনগণ দেখেছে।

আর জনগণ আওয়ামী লীগ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না একথাও পরিষ্কার জানিয়ে দিচ্ছে। ফলে নির্বাচন নিয়ে প্রচুর প্রশ্ন থাকছে,‌ যার কোনো উত্তর নেই।

এদিকে নির্বাচন কমিশন তো এখন স্বাধীন নয়। তাঁদের দিয়ে যা বলানো হচ্ছে, তাই বলছে এরা। সিসি ক্যামেরা পর্যন্ত দেবেনা এতবড় নির্বাচনে জানিয়ে দিয়েছে! ভাবুন তাহলে?

এবার লেগেছে কেনাকাটায়। পুরো ভাইব দেয়া হচ্ছে ডাকাত আসবে, ডাকাত আসবে—!

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি হিসেবে ভোটের জন্য প্রয়োজনীয় সামগ্রীর প্রায় ৭০ শতাংশ কেনাকাটা ইতোমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব আখতার আহমেদ।

তিনি বলেন, “নির্বাচন সামগ্রী সংগ্রহের ব্যাপারে আমাদের কাজ চলমান। স্বচ্ছ ব্যালট বক্সের লক, অফিসিয়াল সিল, মার্কিং সিল, ব্রাস সিল, হেশিয়ান বড় ব্যাগ, হেশিয়ান ছোট ব্যাগ, গানি ব্যাগসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী কেনা হয়েছে।”

ইসি সচিব জানান, মোট ১০টি আইটেমসহ কিছু স্থানীয় কেনাকাটা বাকি আছে, যা সেপ্টেম্বরের মধ্যেই শেষ হয়ে যাবে।

বলেন, “নির্বাচন সামগ্রী নিয়ে সংকটে পড়ার বা সরবরাহ লাইন ঠিকমতো আছে কিনা, তা নিয়ে সংশয়ের কোনো কারণ নেই। সেপ্টেম্বরের মধ্যে যাবতীয় সামগ্রী পাওয়া যাবে।”

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *