ঢাকা: সবটাই ষড়যন্ত্র। ৫ আগস্ট হয়েছেই ষড়যন্ত্র করে। এবং শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করা এর অন্যতম লক্ষ্য ছিলো, যা সফল হয়েছে। এবার জঙ্গীবাহিনী বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানানোর কাজে উঠেপড়ে লেগেছে।
পশ্চিমা আধিপত্যবাদ সহ্য করেননি শেখ হাসিনা, তাই তাঁকে সরিয়ে ইউনূসকে আনা হলো।
এদিকে, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে করা মামলায় আনা পাঁচটি অভিযোগ সঠিক নয় বলে দাবি করেছেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন।
মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মামলায় আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানি শেষে আমির হোসেন এই কথা বলেছেন।
মামলায় শেখ হাসিনার পাশাপাশি আসামি করা হয়েছে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন ।
সাংবাদিকদের আমির হোসেন বলেন, এই মামলা থেকে শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানকে খালাস করার জন্য তাঁর আপ্রাণ চেষ্টা থাকবে।
তিনি ট্রাইব্যুনালে ডিসচার্জের আবেদন করবেন।
মামলার তিন ব্যক্তির বিরুদ্ধে যে পাঁচটি অভিযোগ আনা হয়েছে, সেগুলো—উসকানিমূলক বক্তব্য প্রদান; হেলিকপ্টার, ড্রোন ও প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহারের মাধ্যমে আন্দোলনকারীদের নির্মূল করার নির্দেশ দেওয়া; বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আবু সাঈদকে গুলি করে নির্মমভাবে হত্যার দায়; চানখাঁরপুলে আন্দোলনরত ছয়জনকে গুলি করে হত্যার দায় এবং আশুলিয়ায় ছয়জনকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার দায়।
আসলে আবু সাঈদের মৃত্যু পুরোটাই ষড়যন্ত্র।
জুলাই আন্দোলন বেগবান করার জন্য আবু সাঈদকে হত্যা করেছে সমন্বয়কারীরা!
আবু সাঈদের মৃত্যু আসলে মেটিকুলাস ডিজাইনের অংশ। আবু সাঈদকে কৌশলে হত্যা করে আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করা হয়েছিল।
অথচ এর দায় চাপানো হচ্ছে আওয়ামী লীগের উপর।