কক্সবাজার: কক্সবাজারে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের আট বছর পূর্ণ হলেও প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় কোনো অগ্রগতি হয়নি।

উল্টো প্রায় প্রতিদিন নতুন রোহিঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করছে। এটাই ইউনূস ভেল্কি!

রোহিঙ্গা সমস্যা এখন বিশাল সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশের জন্যে। তবে এইগুলো দেখার দায়িত্ব অন্তর্বর্তী সরকারের নেই। ইউনূস ভাসা ভাসা ভাষণ দিয়ে কেটে পড়তে পারলেই বাঁচেন এবং পকেটটা যেন পূর্ণ হয়।

ক্যাম্পে সশস্ত্র গোষ্ঠির দৌরাত্ম্য: নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ক্যাম্পের একাধিক রোহিঙ্গা নেতা জানান, সীমান্ত এলাকা ও ক্যাম্পের ভেতরে সক্রিয় রয়েছে অন্তত সাতটি বড় সশস্ত্র সংগঠন।

এর মধ্যে রয়েছে- আরসা, এআরএ, আরএসও, এআরএসও, আরাকান রোহিঙ্গা লিবারেশন আর্মি, কোম্পানি গ্রুপ ও ইসলামী মাহাজ।

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে নিয়মিত রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হচ্ছে, প্রাণ হারাচ্ছে সাধারণ রোহিঙ্গারা। পাশাপাশি ৫০টির বেশি ছোট ডাকাত গ্রুপ মাদক, অস্ত্র, অপহরণ ও চাঁদাবাজিতে জড়িত।

এদিকে, অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন গাম্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সেরিং মোদৌ নেজি।

সোমবার (২৫ আগস্ট) জেদ্দায় ইসলামিক সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকের ফাঁকে এ বৈঠক হয়।

রাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বৈঠকে রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমারের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে) চলমান মামলার অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা হয়।

গাম্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সেরিং মোদৌ নেজি বৈঠকে জানান, তিনি শিগগির কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করতে চান।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *