ঢাকা: বাংলাদেশে সাংবাদিকদের উপর নির্যাতন ,নিপীড়ন, গ্রেফতার, মিথ্যা হত্যা  মামলা, ব্যাংক হিসাব জব্দ করা সহ নানা ধরণের হয়রানির ঘটনা ঘটছে।

উল্লেখযোগ্য যে, বাংলাদেশে সাংবাদিকদের ওপর হত্যা মামলা দি‌য়ে আটকে রাখা হয়েছে, জামিন ও দেওয়া হচ্ছেনা । প্রায় ২ শতাধিক  সাংবাদিকের নামে মামলা করা হয়েছে। এতে শঙ্কিত আছেন সাংবাদিকরা।

ড. ইউনূস প্রতিশ্রুতি দিলেও সাংবাদিকদের মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করা হয়নি বরং নির্যাতন বেড়েছে। তাই সাংবাদিকদের ওপর নির্যাতন কিছুতেই মেনে নেওয়া যায়না।

জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে রাজধানীর ভাষানটেকের এক হত্যা মামলায় ভোরের কাগজ সম্পাদক শ্যামল দত্তকে কেন জামিন দেওয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।

উল্লেখযোগ্য যে, গত ১৬ সেপ্টেম্বর ময়মনসিংহের ধোবাউড়া সীমান্ত থেকে শ্যামল দত্তকে গ্রেফতার করা হয়।

এদিন, মঙ্গলবার, ৬ মে বিচারপতি এএসএম আব্দুল মোবিন ও বিচারপতি কেএম রাশেদুজ্জামান রাজার সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টে বেঞ্চ এই আদেশ দেন।

আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী নাজমুস সাকিব। এবং রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. হেমায়েত উল্লাহ।

উল্লেখযোগ্য যে, মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে যে, গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর বিজয় মিছিল করতে যান ফজলু। সন্ধ্যা ৭টা নাগাদ মিরপুর ১৪ নম্বর মোড়ে দিগন্ত ফিলিং স্টেশনের সামনে তার ওপর গুলি ছোড়া হয়। সেই গুলি কোমর ভেদ করে বেরিয়ে যায়। পরে ফজলুকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *