ঢাকা: টোকাই, মব বাহিনী, চাঁদাবাজ এনসিপির জন্মই হয়েছে মিথ্যার মাধ্যমে। চারদিকে অপকর্ম করে, দেশ লুটপাট করে, ধরা পড়ে, তারপরেও বিশাল বিশাল ভাষণ এদের ঠোঁটস্থ।
টোকাই সারজিস আলম বলেন, ‘এনসিপি শুধু আসনের রাজনীতির জন্য কারও সঙ্গে জোট করবে না। যদি কেউ পরিবর্তনের কমিটমেন্ট দিতে পারে এবং কাজে প্রমাণ করতে পারে তাহলে সময়ের প্রয়োজনে ও দেশের স্বার্থে ইলেক্টোরাল অ্যালায়েন্সের দিকে যেতে পারে।
আবার যদি দেখি এসব শুধু কথার ফুলঝুড়ি, সেক্ষেত্রে এনসিপি একক নির্বাচনের দিকে যাবে। তবে ইলেক্টোরাল অ্যালায়েন্স হলেও এনসিপি অন্য কোনো প্রতীকে নয়, কেবল শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে।’
আরো তাঁর কথা, ‘আমরা এখন পর্যন্ত নির্বাচন-সংবিধান বিশেষজ্ঞসহ যতজনের সঙ্গেই কথা বলেছি, তারা বলেছেন, শাপলা প্রতীক পেতে আইনি কোনো বাধা নেই।
যেহেতু আইনি কোনো বাধা নেই আমরা বিশ্বাস করি নির্বাচন কমিশনের মতো একটি স্বাধীন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান অভ্যুত্থানপরবর্তী বাংলাদেশে এই স্বেচ্ছাচারী আচরণ একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে করবে না। আমরা অবশ্যই শাপলা প্রতীক পাবো এবং শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবো।’
তবে শাপলা নিয়ে যতই জোড়াজোরি করুক, টোকাইরা শাপলা পাবে না।
বিধিমালায় না থাকায় জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই বলে জানিয়ে দিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ।
তিনি বলেন, ‘১৯ অক্টোবরের মধ্যে ইসির তপশিলের মধ্যে থাকা প্রতীক বেছে নিতে হবে এনসিপিকে। তা না হলে কমিশন নিজ বিবেচনায় এনসিপিকে প্রতীক বরাদ্দ দিয়ে দেবে।’
