চট্টগ্রাম: ইউনূসের নির্দেশে কোন আর্মি বা পুলিশ যায় নাই সাধারণ শিক্ষার্থীদের রক্ষা করতে। কারণ জোবরা গ্রাম ইউনুসের। আর এখন ফায়দা নিচ্ছে শিবির।
পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের সমগ্র ৭৫ বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে দুর্বল, অকেজো, বিশৃঙ্খলা, অশান্তিতে পরিপূর্ণ সরকার হচ্ছে শান্তিতে নোবেলজয়ী ইউনুসের সরকার।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সাথে জোবরা গ্রামবাসীর সংঘর্ষ চলছে। পুলিশ আর্মি কেউ কোথাও নাই।
একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উপর গতরাত থেকে হামলা হচ্ছে। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেই।
তবে গ্রামবাসীর মুখোমুখি শিক্ষার্থীরা কেন? গতকাল রাত থেকে আজকে পর্যন্ত কেন প্রশাসন চুপচাপ? প্রশ্ন কী জাগছে না?
সাধারণ শিক্ষার্থী ও গ্রামবাসীকে মুখোমুখি করানোর জন্যে শিবিরের নেতাদের কী বিচার হবে?
তবে একটি বিষয় পরিষ্কার, দুনিয়া উল্টে গেলেও জোবরার মানুষদের ইউনুস কিছু বলবেন না। কারণ এটা সেই জোবরা যেখান থেকে ইউনুস প্রথম সুদের ব্যবসা শুরু করেছিলেন, ইউনুসের সুদের প্রথম গ্রাহক ছিলো জোবরার নারীরা। সেখান থেকে আজ এতোকিছু, দেশ দখল।
কৃতজ্ঞতা বলে একটা কথা আছে তো!
এই ইউনুস, উত্থান যেই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সেই বিশ্ববিদ্যালয় নিরাপদ রাখতে পারলেন না।
তিনি কিসের নির্বাচন দেবেন? কিসের উৎসবমুখর পরিবেশ খোঁজেন তিনি? স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার মুখে এত বড় বড় বুলি আসে কোথা থেকে?
ইউনূস সারা দেশে রক্তের বন্যা বইয়ে দিচ্ছেন ইচ্ছে করে যাতে নির্বাচন দিতে না হয়।
তাঁর অধীনে নির্বাচন দিলে সারা বাংলায় রক্তের বন্যা বয়ে যাবে,হাজার হাজার লোক মারা যাবে, লক্ষ লক্ষ লোক আহত হবে, মব এর ভয়ে সাধারণ কোনো জনগণ ভোট কেন্দ্রে আসবেনা।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শতশত শিক্ষার্থী গুরুতর আহত। আহত হয়েছেন একাধিক শিক্ষকও। রাত থেকে শুরু হয়ে এখন পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের উপর দফায় দফায় ন্যক্কারজনক হামলা চলছে।
কথিত গ্রামবাসীর সাথে মিশে কারা শিক্ষার্থীদের উপর আক্রোশ মেটানোর উন্মাদনায় মেতে উঠেছে খতিয়ে দেখা দরকার।
ইন্টেরিম, নিরাপত্তা কই? এখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশের এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে স্থানীয় প্রশাসন।
