ঢাকা: তুমিও জানো,আমিও জানি
সাদিক কায়েম পাকিস্তানি।

এই যদি হয়- তবে দেশটা পাকিস্তানীদের হাতে তুলে দিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা! অদ্ভুত রীতিতে চলে গিয়েছে বাংলাদেশ!

৭১ কে মুছে ফেলার চক্রান্ত ভালোই জয়। বাংলাদেশটা তো পুরো পাকিস্তানের সাথে মিশে গিয়েছে তাই এখন এখন মা বোনের সম্মান, রক্ত ঝরানো শহীদদের কথা গিলে খেয়েছে সবাই।

কাদেরকে ক্ষমতায় বসাতে কাজ করছে ইউনুস, জাহাঙ্গীর আর নাসিমুল গণিরা? প্রমাণ পেয়েছে বাংলাদেশ।

ডাকসু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে প্রমাণ হলো তারাই বড় চোর, এতদিন ক্ষমতার অভাব ছিল শুধু। এখন গুপ্ত শত্রু প্রকাশ্যে এসে রগ কাটা শুরু করবে।

মোট ভোটার মাত্র ৩৯,৭৭৫ জন,
মোট ভোটকেন্দ্র মাত্র ৮টি,
মোট পোলিং বুথ মাত্র ৮১০টি।

এটি সংসদ নির্বাচনের একটি আসনের তুলনায়ও ক্ষুদ্র।

তবুও বলা হচ্ছে, নানান প্রতিকূলতা সত্ত্বেও ভোট হয়েছে। অথচ ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থীসহ অনেকে প্রকাশ্যে কারচুপির অভিযোগ করেছে।

এখন তো “নতুন বাংলাদেশ”, আওয়ামী লীগ নেই, ছাত্রলীগ নেই—তাহলে ভোট নিয়ে এত অভিযোগ কেন? প্রতিকূলতাই বা কোথা থেকে আসে?

এর কারণ একটাই—এরা সবাই চোর, জঙ্গী। গণতন্ত্র, সুষ্ঠু নির্বাচন—কোনোটাতেই এদের বিশ্বাস নেই। এটাই কঠিন সত্য।

ডাকসু নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা শেষ হওয়ার আগেই ক্যাম্পাসে আনন্দ মিছিল করেছে ছাত্রশিবির।

অস্ট্রেলিয়ায় বসে ফলাফল ঘোষণার আগেই বনি আমিন শিবিরের জয়ে উচ্ছ্বাসে ভাসে! ভাবেন কী নির্বাচন হয়েছে! প্রশাসন কাদের সমর্থন দিয়েছে। ডাকসু কেন রোল মডেল হলো স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কাছে? একটু ভাবতে হবে।

ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বাম সংগঠনগুলো।

মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে অদম্য ২৪ প্যানেলের ভিপি প্রার্থী নাইম হাসান হৃদয়ের নেতৃত্বে একটি মিছিল আইবিএ ক্যান্টিনের সামনে দিয়ে শুরু হয়ে কলাভবন, কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি হয়ে ডাকসু ভবনের সামনে এসে শেষ হয়।

অপরদিকে চারুকলা অনুষদের সামনে থেকে শাহবাগ মোড়ের দিকে শিবিরের কর্মী সমর্থকরা মিছিল করেন।

মঙ্গলবার দিবাগত রাত ২টার দিকে ফলাফল ঘোষণা শুরু হয়।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *