ঢাকা: এই লেবাসধারী জামায়াত কোন অপরাধে নেই? জুতা সেলাই থেকে চণ্ডীপাঠ সব কিছুতে এরা আছে।

ধর্মের নামে জনগণকে ধোঁকা দিয়ে আসা একটি দল জামায়াত।

সৎ মানুষদের রাজনৈতিক দল হিসেবে পরিচিত বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে বিচারকের বাসায় টাকা পাঠানো থেকে শুরু করে নারীকে কুপ্রস্তাব, চাঁদাবাজি, হত্যা, অপহরণ, মাদকবিরোধী অভিযানে হামলা, জমি দখল, এমনকি ধর্মীয় স্থাপনা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করার মতো গুরুতর অভিযোগ আছে।

আর রাজাকার তো সবচেয়ে প্রথম অপরাধ!

পাথর লুটে অভিযুক্ত জামায়াতের ২ নেতা, শুধু দুই নেতাই নয়, আরো ছিলো।

সমবায়ের নামে শত শত কোটি টাকা আত্মসাৎ, নিবন্ধন পরীক্ষায় পাস করিয়ে দেওয়ার নামে অর্থ লেনদেন সব অপরাধে জামায়াত আছে।

১৯৪৭ সালে ভারত পাকিস্তান বিভক্তি থেকে শুরু করে ১৯৭১ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের বিপক্ষে অবস্থান জামায়াতে ইসলামী সবচেয়ে বেশি সমালোচিত।

এখন জামায়াত বলে কিনা দেশের সম্পদ লুট করবে না এমন মানুষকে ভোট দিতে।

তেমন দলটি কোথায় বাপু? জামায়াত প্রকারান্তরে তো নিজেদেরকে ভোট দেয়ার কথাই বললো।

জনগণের প্রতি লেবাসধারীরা সৎ আহ্বান জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।

শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজধানীর কাফরুলে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে এই আহ্বান জানান তিনি।

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, এমন মানুষকে ভোট দেন যারা সম্পদ লুট করবে না। যারা মানবিক বাংলাদেশ চান, স্বাধীনতা ও সার্ভৌমত্ব রক্ষা করবেন। জনগণ যদি সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে ৫ বছরে দেশ ও সমাজ পরিবর্তন হবে।

তিনি বলেন, আগামীতে জামায়াত থেকে নির্বাচিত নেতারা স্বল্প টাকায় প্লট, গাড়ি নেবে না। বিগত চার দলীয় সরকারের সময়ে এটি প্রমাণ হয়েছে। দেশের সব পরিসেবায় বঞ্চিতরা অগ্রাধিকার পাবে।

জামায়াতের আমির বলেন, নাগরিকদের চিকিৎসকদের ওপর আস্থা রাখতে হবে। শুধু স্পেশালাইজড হাসপাতাল নয়, সাধারণ হাসপাতালগুলোকেও উন্নত করতে হবে। সরকারি স্বাস্থ্যসেবা আরও উন্নত করতে হবে।

ক্ষমতায় যেতে পারলে স্বাস্থ্যসেবাসহ সমাজের যেসব জায়গায় ঘাটতি রয়েছে সেখানে জোর দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *