ঢাকা: সেনাবাহিনীর ১৫ জন উচ্চতর কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে ওয়াকারের সেনা সদর।

১৯৭৭ সালে জিয়াউর রহমান সেনা বিদ্রোহের অভিযোগে ১১৪৩ জন সেনা সদস্যকে ফাঁসি দেয়, তার এতবছর পর একসাথে এতজন সেনা অফিসারকে গ্রেপ্তার করা হলো। এই গ্রেফতারের সারি দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হবে।

একজন সেনা অফিসার তৈরি করতে রাষ্ট্রের কী পরিমাণ সম্পদ ব্যবহার হয়? এমনি এমনি তৈরি হয় সেনা?

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে বিকলাঙ্গ করার যে মিশন নিয়েছে একাত্তরের পরাজিত শক্তি পাকিস্তান; তাই বাস্তবায়ন করছে জামায়াত-শিবিরের পরিচালিত কেঙ্গারু আদালত আর অবৈধ ইউনূস সরকারের রাষ্ট্রযন্ত্র।

দেশের করুণ অবস্থা এসে পড়েছে।

বাংলাদেশ সেনা বাহিনীকে খুনি, অপরাধী বাহিনী হিসাবে পুরো পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠিত করাই এই অবৈধ রেজিমের উদ্দেশ্য।

দেশবিরোধী জঙ্গির ক্ষমতায় বসে। ২৪ জন বাংলাদেশি আর্মী অফিসারকে দেশের মাটিতেই মিথ্যা অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়েছে।

এদিকে, তাজুল ইসলামের মুখে বড় বড় ভাষণ বের হচ্ছে।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংবিধান থেকেও শক্তিশালী—এটা সংবিধানের মাধ্যমেই স্বীকৃতি দেয়া আছে বলে উল্লেখ করেছেন ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।

তিনি বলেন, ‘এই আইনটি বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীসহ বিভিন্ন ডিসিপ্লিনারি ফোর্সের বিচারের জন্য।

এখানে যে অপরাধগুলো বর্ণনা করা হয়েছে—সেই অপরাধগুলোর বিচার বাংলাদেশের সাধারণ কোনো আইনে নেই। এমনকি আর্মি, নেভি, এয়ারফোর্সের নিজস্ব আইনেও নেই। সুতরাং এসব অপরাধের বিচার কেবল এই আইনের মাধ্যমেই করতে হবে।’

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *