ঢাকা: বাংলাদেশের জন্য একটি বিপজ্জনক পরিকল্পনা “জুলাই ঘোষণা”।
এই ঘোষণার মূল লক্ষ্য হচ্ছে, দেশের আগামী নির্বাচন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত রেখে ড. মুহাম্মদ ইউনুসকে ক্ষমতায় আরো পাঁচ বছর রাখার পথ তৈরি করা।
এই ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নে সক্রিয় রয়েছে জামাত-শিবির, এনসিপি এবং ভয়াবহ মৌলবাদী জঙ্গি সংগঠনগুলো।
দেশের জনগণকে নির্বাচনের একটা হাইপ তুলে রাখা হয়েছে।
জুলাইয়ের ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড থেকে মূল ঘাতকদের রক্ষা করতে সরকারের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছে ইন্ডেমনিটি।
আসলে জুলাই একটি নীলনকশা। এবং খবর আছে যে, বিএনপিকে এর একমতে আসার জন্য চাপ দেয়া হবে। দেয়া হচ্ছেও, সালাহউদ্দিন তো বলেছেন।
তবে তারেক রহমানের সাথে ইউনূসের বৈঠক হতেও পারে জুলাই নিয়ে, এমন একটি খবর আছে।
এনসিপি এখন একটু নাটক করে দেখাচ্ছে আরকি।
যথাযথ প্রক্রিয়ায় আলোচনা না করে ঐকমত্য কমিশনের জুলাই সনদের খসড়া প্রকাশ করাকে অগ্রহণযোগ্য বলে মনে করছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
মঙ্গলবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের বিরতিতে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এই কথা জানান এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক জাভেদ রাসিন।
তিনি বলেন, ‘আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি সংলাপের মাধ্যমে কোনো বিষয়ে ঐকমত্য তৈরি হলে নির্বাচনের আগে সেগুলোকে একটি আইনি কাঠামোর মাধ্যমে বাস্তবায়ন করতে হবে। আসন্ন নির্বাচন অবশ্যই সেই আইনি ভিত্তির ওপর হতে হবে।’
তিনি বলেন, এনসিপির পক্ষ থেকে তিনি মৌখিকভাবে এ অবস্থান জানিয়েছেন, তবে প্রয়োজনে লিখিতভাবে তা জমা দিতে প্রস্তুত দলটি।
আলোচনা ছাড়াই ‘জুলাই সনদে’র খসড়া প্রকাশের জন্য ঐকমত্য কমিশনের সমালোচনা করে রাসিন বলেন, ‘আমরা এর তীব্র বিরোধিতা করছি। সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়া নিয়ে কখনো আলোচনা হয়নি এবং হঠাৎ করে একটি খসড়া প্রকাশ করা হয়েছে। এটি অগ্রহণযোগ্য।’