ঢাকা: নিরাপত্তা থেকে উড়ান, শিক্ষা, বাণিজ্য- সব ক্ষেত্রে সম্পর্ক ছিন্ন করছে ভারত। ভারত মুখ ফেরাতে তুরস্কের নতুন কারসাজি শুরু। বাংলাদেশের সঙ্গে হাত মিলিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।
বাংলাদেশে সক্রিয় হয়ে উঠেছে তুরস্ক। তবে বাংলাদেশের তৎপরতা না থাকলে পারতো না এতটা।
এর আগে বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্পে ‘আত্মনির্ভরতা’ অর্জনের নামে তুরস্ক সফর করেছেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান মো. আশিক চৌধুরী।
সরকারি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে তিনি তুরস্কের রাষ্ট্রীয় অস্ত্র প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান এমকেইর-এর বিভিন্ন অস্ত্র উৎপাদন কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন। সফরে কামানের গোলা, বিস্ফোরক ও হালকা অস্ত্র উৎপাদনের ধাপসমূহ ঘুরে দেখানো হয়।
এক একটি সফর বিপজ্জনক আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের দিকে ইঙ্গিত করছে।
অভিযোগ রয়েছে, ইউনূস একটি ‘প্রক্সি সরকার’-এর নেতৃত্ব দিচ্ছেন, যার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র তুরস্ক থেকে অস্ত্র এনে তা মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির কাছে সরবরাহ করতে চাইছে।
এইবার বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ঢাকা সফররত তুরস্ক প্রজাতন্ত্রের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ. বেরিস একিনচি।
সোমবার (৬ অক্টোবর) দুপুর ২টার দিকে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে বিএনপির পক্ষ থেকে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমেদ, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির এবং সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপিস্থত ছিলেন।
বৈঠকে ঢাকায় নিযুক্ত তুরস্কের রাষ্ট্রদূত রামিস সেনও উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয় বলে খবর।