ঢাকা: সবজির বাজারে আগুন, পকেট পুড়ে যাচ্ছে জনগণের—কিন্তু ইউনুসের তথাকথিত সরকার ব্যস্ত জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে!
ব্যস্ত ট্রেন ভাড়া করা নিয়ে। জনগণের টাকায় মাস্তি করে জনগণকে একদম উদোম করে ছাড়ছে এই সরকার।
বর্তমান দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা খুবই খারাপ, দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য নেই বললে চলে।
এর মধ্যে সবজির বাজারে আগুন, নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দামও আকাশ ছোঁয়া।
অবস্থা এত বেগতিক হচ্ছে কয়দিন পর লবণ ভাত জুটে কিনা সেটাও অনিশ্চিত।
১ বছর আগেও সকল কিছু দাম একটু বেশি থাকলেও টাকা ছিলো, কিনে খাওয়া গেছে কিন্তু বর্তমান কিনে খাওয়ার টাকাই সংকট।
দেশে যারা ক্ষমতায় তারা দেশকে লুটে খাচ্ছে, জামায়াত ( রাজাকারের দল) জীবনেও ক্ষমতার স্বাদ নিতে পারেনি কিন্তু এখন এরা এক প্রকার ক্ষমতায়।
টমাটোর কেজি হয়েছে ২০০ টাকা। ঢ্যাঁড়স, করলা, উচ্ছে—সবজিরা যেন লুকিয়ে হা হা করে হেসে বলছে, “এই তো জনগণের জীবন, ইউনুসের আমলে আমরাই রাজা-বাদশাহ!”
এই দেশের বাজারব্যবস্থা কখনো নিখুঁত ছিল না, কিন্তু যা এখন চলছে তা ইচ্ছাকৃত দুর্নীতি।
জনজীবনের এই হাহাকার লুটেরাদের চোখে পড়ে না, কারণ তারা ব্যস্ত নিজেদের নিরাপত্তা, লুটপাট আর ক্ষমতা নিয়ে।
নির্বাচিত নয়, দায়বদ্ধ নয়—তাই জনগণের মাথার চুল পুড়ে ছাই হলেও ইউনুসের সরকারের কিছু যায় আসে না।
জনগণের রান্নাঘরে আগুন, ইউনুসের মঞ্চে চলছে লুটের তামাশা!
গত জুন মাস থেকে টমেটো ও গাজরের দাম বাড়ছে। দফায় দফায় দাম বেড়ে টমেটোর কেজি ২০০ টাকা হয়ে গেছে। আর গাজরের কেজি উঠেছে ১৬০ টাকায়।
চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচামরিচ। এক কেজি কাঁচামরিচ বিক্রি হচ্ছে ২৪০-২৮০ টাকা।
ঝিঙা, বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা। করলা বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজি।
শাসন এখন জনগণকে বাদ দিয়ে, তাই রাষ্ট্রপরিচালনার উদ্দেশ্য হয়েছে লুটপাট, ধ্বংস আর দখল।