ঢাকা: জামায়াত হচ্ছে ধর্ম ব্যবসায়ী। যেখানে ধর্ম মেয়েদের বাড়ির বাইরে যাওয়ার অনুমতি দেয় না সেখানে ধর্মব্যবসায়ীরা/ জামায়াত নারীদেরকে সংসদে নিতে চাইছে?
তারপর আবার তারাই বড়ো গলায় বলবে আমার ধর্মীয় দল, আরে ধর্ম তোমাকে কখন এই রাজনীতির অনুমতি দিলো?
জামায়াত পিআর পদ্ধতি চায়। কারণ, তাদের তৃণমূল পর্যায়ে নেতা মানুষের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছাতে পারেনি এক কথায় তাদের জনসমর্থন আছে কিন্তু মাঠপর্যায়ে নেতার অভাব আর পিআর পদ্ধতির মাধ্যমে নির্বাচন দিলে জামায়াত সেই শংকা থেকে মুক্ত হতে পারবে৷
কিন্তু বাস্তবতা হলো জনগণ সেই পদ্ধতিতে নির্বাচন চায় না৷ বিশেষ করে মুসলমান জনগণরা পিআর পদ্ধতি চায় না।
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে বিএনপি যে এককভাবে ক্ষমতায় যেতে পারবে না সেটা ভালোই জানে।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের বলেছেন, কোনো একটি দল বা তিনটি দল না চাইলে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন (সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) আটকে দেওয়াটা ইনজাস্টিস বা বৈষম্য হবে।
বলেন, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন নিয়ে মেজরিটি দল পক্ষে আছে। কোনো এক জায়গায় একটা সলিউশন বের করতে হবে।
নারীদের জন্য ১০০ আসনের পক্ষে একমত জামায়াতে ইসলামী জানিয়ে দলটির নেতা বলেন, এ প্রক্রিয়ার ব্যাপারে আমাদের ডিফারেন্ট থিংকিং আছে। নারী আসনে নারীরাই ভোটে নির্বাচিত হতে হবে।
এটা পিআর পদ্ধতিতে যদি হয়, তাহলে এখানে তাদের জন্য এটা সহজতর হবে এবং ভোটার যারা আছে, তাদের জন্যও সহজ হবে। এ প্রস্তাবটি পেন্ডিং আছে।