ঢাকা: বাংলাদেশে ইউনুসের প্রোগ্রামড পলিটিক্যাল অ্যাটাক চলছে। একের পর এক ছাত্রলীগ নেতা ও আওয়ামী ঘরানার ব্যক্তিদের উপর হামলা চলছে। আর প্রতিটি ঘটনার ছায়ায় রয়েছেন ইউনূস।
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ওপর “জুডিশিয়াল কিলিং” চালাচ্ছে ইউনুস।
ধরে ধরে মামলা ছাড়া গ্রেপ্তারি চলছে আওয়ামী লীগকে কোণঠাসা করার জন্য এবং ইউনূসের ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার জন্য।
এবার আওয়ামী লীগ সমর্থিত আট ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান এবং কয়েকজন ইউপি সদস্যকে আসামি করা হয়েছে।
এখন এই অবস্থায় গ্রেপ্তার আতঙ্কে তাঁরা আত্মগোপনে চলে গিয়েছেন। ফলে স্থানীয় পরিষেবা কার্যত অচল হয়ে পড়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের ষড়যন্ত্রে জনগণের ভোগান্তি চরমে সীমায় পৌঁছেছে। এই নিয়ে জনমনে তৈরি হয়েছে ক্ষোভ অসন্তোষ।
যারা আত্মগোপনে আছেন, চেয়ারম্যানরা হলেন—বড়হাতিয়া ইউপি চেয়ারম্যান ও চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক উপ-দপ্তর সম্পাদক বিজয় কুমার বড়ুয়া,
সদর ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. নুরুচ্ছফা চৌধুরী,
পদুয়া ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি হারুনর রশিদ প্রকাশ আর্মি হারুন,
পুটিবিলা ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন মানিক,
চুনতি ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য জয়নুল আবেদীন জনু কোম্পানি,
কলাউজান ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন কৃষকলীগের সভাপতি এম. আব্দুল ওয়াহেদ,
আমিরাবাদ ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগ নেতা এসএম ইউনুছ
চরম্বা ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা ওলামা লীগের সভাপতি মাওলানা হেলাল উদ্দিন।
এই সবকিছুর পেছনে যিনি সুপরিকল্পিতভাবে কলকাঠি নাড়ছেন, তিনি হলেন কথিত শান্তিকামী ড. মুহাম্মদ ইউনূস।