ঢাকা: ঐকমত্য কমিশনের নাটক শুরু ফের। জামাত শিবিরের ডিজিটাল ভার্সন এই ঐক্যমত্য কমিশন এবং এই ইউনূস সরকার।
একদল ইচ্ছে করে দ্বিমত পোষণ করে, আর তাই বাকি সব দলে ইচ্ছে থাকলেও ঐক্যমত হয়না।
এসব পাগলের দলের ঐক্যমত কমিশন কমিটি গঠন না করে, চাঁদাবাজি রক্ষার বা চলমান রাখার কমিটি গঠন করলেই ভালো! এত নাটক করে ঘুরিয়ে প্যাঁচিয়ে টাকা না খেয়ে চাঁদাবাজি কমিটি গঠন করলেই সোজা।
জুলাই সনদের বাধ্যবাধকতা নিশ্চিত ও বাস্তবায়নের পদ্ধতি নির্ধারণের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আবারও আলোচনায় বসবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
শুক্রবার (৮ আগস্ট) জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই কথা জানান সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
তিনি বলেন, ঐকমত্যের ভিত্তিতে রচিত এবং প্রত্যাশিত স্বাক্ষরিত সনদের বাধ্যবাধকতা নিশ্চিত করা ও বাস্তবায়নের পদ্ধতি কী হবে, তা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে নির্ধারণ করা দরকার।
সেই লক্ষ্যে কমিশন এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আগামী সপ্তাহে আলোচনা করবে।
আলী রীয়াজ বলেন, আশা করা যায় যে, এই প্রক্রিয়ায় স্বল্প সময়ের মধ্যেই একটি উপযুক্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো সম্ভব হবে।
তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে গত দুই পর্বের আলোচনায় কাঙ্ক্ষিত জাতীয় সনদ প্রণয়নের লক্ষ্যে তাৎপর্য সংখ্যক সুপারিশ বা সংস্কার ব্যাপারে জাতীয় ঐকমত্য সম্ভব হয়েছে।