ঢাকা: বিরোধের বিষয়ে জানলেও কেন থামায়নি প্রশাসন? নাকি থামাতে বারণ করা ছিলো?
৫০১ এর রিসোর্ট পীর মামুনুলের অনুসারী আর উগ্রবাদী, ইউনূসের পালিত জঙ্গীরা দেশটা ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে।
এই প্রত্যেকটার হামলার পিছনে সরকারের পরোক্ষভাবে সহায়তা রয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী এদের হাতে বন্দী। পুলিশে ঢুকানো হচ্ছে সব জামাত শিবিরকে। জঙ্গী প্রশিক্ষণ দিয়ে এদের তরতাজা করা হচ্ছে।
গোয়ালন্দের রাজাকারের আমিরের নেতৃত্বে এই ঘটনা ঘটেছে ! এদের কাছে মৃত মানুষ কবরেও নিরাপদ না! ৭১ কেও হার মানিয়েছে এবার।
সারা দেশে ১০০ এর বেশি মাজার ভাঙ্গা হয়েছে এই জামাতের দ্বারা !
কী বিভৎস ইউনূসীয় দুঃশাসনের কাল ! প্রতিদিন কোন না কোন পৈশাচিক ঘটনার সাক্ষী হচ্ছে দেশবাসী।
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলায় নুরুল হক ওরফে নুরাল পাগলা নামে এক ব্যক্তির মরদেহ কবর থেকে তুলে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের পদ্মার মোড় এলাকায় নিয়ে সরাসরি পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এর আগে তার দরবার শরিফ ও তার বাড়িতে হামলা চালায়।
৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ গোয়ালন্দের নুরুল হক মোল্লা, যিনি নুরাল পাগলা নামেও পরিচিত ছিলেন। তাঁর কবর অবমাননা ও মরদেহে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে দেশবাসী।
এই অমানবিক ও ঘৃণ্য কাজটি রাষ্ট্রের মূল্যবোধ, দেশের আইন ও সভ্য সমাজের মৌলিক ভিত্তির ওপর সরাসরি আঘাত হেনেছে।
এই ধরনের বর্বরতা কোনো অবস্থাতেই সহ্য করা উচিত না। কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী জবাবদিহিতার ঊর্ধ্বে নয়। যারা এই ঘৃণ্য কাজের সঙ্গে যুক্ত, তাদের উপযুক্ত শাস্তি নিশ্চিত করতে দ্রুত ও কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া উচিত বলে মনে করছে দেশবাসী।
তবে পুলিশ তো কিছু করতে পারেনি, পুলিশ ঠেকায়নি এই ঘটনা। ঐ ঘটনায় জড়িতদের কবে শাস্তির মুখোমুখি করবে সরকার- প্রশাসন, সেটা আল্লাহ জানে।
তবে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলায় নুরুল হক ওরফে ‘নুরাল পাগলা’র দরবারে হামলার সময় পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় আরও চার আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
রবিবার রাতে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
এই নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট ১১ জন গ্রেপ্তার হয়েছে বলে গোয়ালন্দ ঘাট থানার ওসি (তদন্ত) মো. রাশিদুল ইসলাম জানিয়েছেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- গোয়ালন্দের ফকিরপাড়া গ্রামের হেলাল উদ্দিন শেখের ছেলে সাইফুল ইসলাম শুভ (১৯), জুড়ান মোল্লা পাড়ার আব্দুল মালেক ফকিরের ছেলে সাগর ফকির (২১), আদর্শগ্রামের ছালামের ছেলে বিল্লু ও ফরিদপুর জেলার দীঘিরচর এলাকার নিজাম উদ্দিনের ছেলে ফেরদৌস সরদার (৩৬) ।