কিশোরগঞ্জ: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মোবাইল নিষিদ্ধ করলেই মোবাইলের আসক্তি কমবে বলে আপনাদের মনে হয়?

এই যে প্রজন্মকে, ছাত্র ছাত্রীদের জড় পদার্থ বানিয়ে ফেলেছে ইউনূস, ওরা এখন আন্দোলন ছাড়া, অশ্লীল ভাষা ছাড়া, এমনকি বলতে খারাপ লাগে ধর্ষণ ছাড়া কিছু বোঝে না, এইগুলো তাদের নতুন মস্তিষ্কে কে বপন করছে?

জুলাই দাঙ্গার পর থেকে দেশের শৈক্ষিক পরিবেশ আর নেই, তারা শিক্ষকের গায়ে হাত তুলছে, এইযে জুলাই জঙ্গীরা শিক্ষকের গায়ে হাত তুলে বহু শিক্ষককে বরখাস্ত করেছে, এইগুলো কি দেখছে না ছোট ছোট শিক্ষার্থীরা?

ফলে তারা এগুলোই শিখছে। এখন তারাও করে। অভিভাবক, শিক্ষককে সম্মান কীভাবে দিতে হয় সেই জ্ঞান নেই! মূলত দেশটার নতুন প্রজন্ম একেবারে শেষ, ধ্বংসের পথে। এবং এর জন্যে দায়ী ইউনূস।

আর সব বাদ দিয়ে এখন মোবাইল নিষিদ্ধ করা হচ্ছে।

কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলায় প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক পর্যন্ত সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

উপজেলার সব প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং এবতেদায়ী ও দাখিল মাদরাসার প্রথম শ্রেণি থেকে ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা এই সিদ্ধান্তের আওতাভুক্ত থাকবে।

সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলার আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

ইউএনও বলেন, শিক্ষার্থীরা যেন মোবাইল ফোনের আসক্তি থেকে মুক্ত থাকে, সেজন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব ওঠে সভায়।

তবে আদৌ কোনো লাভ হবে না এইসবে। গোড়ায় গলদ করে মোবাইল নিষিদ্ধ করে শো দেখানোর কোনো মানে নেই।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *