গোপালগঞ্জ: টোকাই দল এনসিপি গোপালগঞ্জে টিকতে পারেনি। পালিয়ে ফিরেছে শেষ পর্যন্ত সেনাবাহিনীর নিরাপত্তায়।

১৬ জুলাই পুলিশ- সেনাবাহিনীর ভূমিকা নির্মম ছিলো। জামাতের চেলা হিসেবে অবতীর্ণ হয়েছে এরা।

৫ আগস্ট যে দেশে পুলিশের উপর নির্যাতন হলো, পুলিশ মেরে ঝুলিয়ে রাখলো জঙ্গীরা, এগুলো সব ভুলে এখন আওয়ামী লীগ এবং সাধারণ জনতার উপর অত্যাচার শুরু করেছে।

গোপালগঞ্জের এই কর্মসূচি নিয়ে এনসিপির প্রতারকরা কয়েকদিন ধরে উস্কানিমূলক মন্তব্য করে যাচ্ছে এবং যুদ্ধংদেহী মনোভাব প্রকাশ করছে।

এবং গোপালগঞ্জকে টার্গেট করে কিংস পার্টি পরিস্থিতি উত্তেজিত করার চেষ্টা করেছে।

এসব কিছুর পেছনে তাদের সুগভীর পরিকল্পনা ছিল গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে হামলা।

তাদের এই ষড়যন্ত্র যখন প্রকাশ পায় তখন গোপালগঞ্জের মানুষ বঙ্গবন্ধুর প্রতি তাদের নিখাঁদ আবেগ থেকে রাস্তায় নেমে আসে এবং প্রতিরোধ গড়ে তোলে।

সাধারণ জনগণের সেই প্রতিবাদ মিছিলে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও শিবির-এনসিপির জঙ্গি-সন্ত্রাসীরা হামলা ও নির্বিচারে গুলি চালায়।

নিথর পড়ে থাকা গুলিবিদ্ধ দেহ সেনাবাহিনীর সদস্য বুট দিয়ে পিষ্ট করেছে।

গোপালগঞ্জের ঘটনায় দেশ ছাড়িয়ে বিদেশেও প্রতিবাদ সাব্যস্ত হচ্ছে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পবিত্র জন্মভূমিতে গণহত্যার তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ সাব্যস্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন সংগঠন।

অবৈধ ইউনুস সামরিক বাহিনীকে ব্যবহার করে এই বর্বরোচিত আক্রমণ চালায়। বেসরকারি হিসেবে ১৫ জনেরও বেশি নিরস্ত্র জনতাকে হত্যা করা হয়।

হাসনাত – সার্জিস টোকাইকেই ব্যবহার করেছেন ইউনূস। ইউনুস তাদেরকে দিয়েই বঙ্গবন্ধুর পবিত্র সমাধি ভাঙার পরিকল্পনা নিয়ে এদেরকে গোপালগঞ্জে প্রেরণ করে।

যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ, পরিবার এবং সকল সহযোগী অঙ্গসংগঠনের সদস্যদের পক্ষ থেকে এই গণহত্যার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছেন নেতৃবৃন্দ। এবং গোপালগঞ্জবাসীর সাহসিকতার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ।

যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ, আওয়ামী পরিবার,সকল সহযোগী অঙ্গসংগঠন সহ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক , পেশাজীবী,সাংবাদিক,কলামিস্ট, লেখক, কবি,মানবাধিকার সংগঠক সমূহের নেতৃবৃন্দ পক্ষ থেকে বিবৃতি দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ,আওয়ামী পরিবার,সকল সহযোগী অঙ্গ সংগঠন ও প্রবাসী বাংলাদেশি বিভিন্ন রাজনৈতিক,, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, পেশাজীবী,শিক্ষাবিদ, লেখক, সাহিত্যিক,শিল্পী-কলাকুশলী, কবি ও মানবাধিকার ব্যক্তিত্ব সহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ এর মাঝে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মানবাধিকার নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন আবু বক্কার,যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের অন্যতম উপদেষ্টা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রদীপ রজ্ঞন কর, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক এমএ সালাম,অল‍্যতম উপদেষ্টা সিনিয়র সাংবাদিক হাকিকুল ইসলাম খোকন, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের অন্যতম উপদেষ্টা ও মানবাধিকার নেতা রমেশ নাথ,যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা জয়নাল আবেদীন প্রমুখ ।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *