ঢাকা: আমেরিকা বাংলাদেশের উপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক চাপানোর সিদ্ধান্তে অনড়। আন্তর্জাতিক খেলোয়াড় ইউনূস সাহেব এখন বসে আঙুল চুষবেন।
কারণ তাঁর কোনো দক্ষতা নেই এইসব ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করবেন।দালালি করে শুধু নিজের পকেট ফুলিয়ে তুলছেন তিনি।
এর আগে দেশটিতে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর গড়ে ১৫ শতাংশ করে শুল্ক ছিল।
তারপরেও ভারত বিরোধীদের সুর একদম রুক্ষ। যতই চাপে পড়ুক, অর্থনীতি ভেঙে গুঁড়ো গুঁড়ো হয়ে যাক, ভারত বিরোধিতা ছাড়া যাবে না জঙ্গী গোষ্ঠীর।
দেশের সবচেয়ে বড় আয়ের খাত এখন অনেক বড় হুমকির মুখে পড়বে। তাতে জঙ্গী ইউনূসের কিছুই এসে যাবে না। কারণ তাঁর উদ্দেশ্য তো দেশ বিক্রি যেভাবেই হোক।
আমেরিকা আরো থ্রেড দিয়ে রেখেছে । যদি বাংলাদেশ আমেরিকার উপর কোন ধরনের শুল্ক আরোপ করে তাহলে সেই অংশটা ৩৫ পারসেন্টের সাথে যোগ হবে।
বাংলাদেশের পণ্যের উপর আমেরিকা যে শুল্ক আরোপ করেছে, এটি কার্যকর হবে ১ অগাস্ট থেকে।
এতে করে বাংলাদেশের গার্মেন্টস পণ্য আমেরিকার বাজারে দাম বৃদ্ধি পাবে।
বাংলাদেশের অর্থনীতি চরম চাপে পড়বে।
সোমবার নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে এই ঘোষণা করেছেন ট্রাম্প।
চিঠিতে ট্রাম্প লেখেন, ‘প্রিয় ড. ইউনূস, আপনাদের কাছে এই চিঠি পাঠানো আমার জন্য একটি বড় সম্মানের বিষয়।
আমাদের বাণিজ্য সম্পর্কের শক্তি ও প্রতিশ্রুতি এবং আপনার মহান দেশের সাথে উল্লেখযোগ্য বাণিজ্য ঘাটতি থাকা সত্ত্বেও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সাথে কাজ চালিয়ে যেতে সম্মত হয়েছে।
তবে পরবর্তী বাণিজ্য কেবল আরও ভারসাম্যপূর্ণ এবং ন্যায্য, বাণিজ্যের সাথে হবে। অতএব, আমরা আপনাকে বিশ্বের এক নম্বর বাজার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অসাধারণ অর্থনীতিতে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।
…..
তিনি চিঠিতে হুমকি দিয়ে লেখেন, যদি কোনো কারণে আপনি মার্কিন পণ্যে শুল্ক বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেন, তবে আপনি যে সংখ্যাটি বাড়াতে চান তা আমরা যে ৩৫ শতাংশ শুল্ক নির্ধারণ করেছি সেটির সঙ্গে যুক্ত করা হবে।